নয়াদিল্লি: করোনা ভাইরাস (Corona Virus) থেকে বাঁচতে একমাত্র অস্ত্র ভ্যাকসিন (Vaccine)। শহর থেকে গ্রাম সকলেই ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্যে অধীর অপেক্ষায় আছে। কিন্তু টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে সবথেকে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নাম রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়া। কারণ সমগ্র প্রক্রিয়াটাই হয় অনলাইনে। কিন্তু এমন অনেক প্রত্যন্ত গ্রাম আছে যেখানে সঠিকভাবে ইন্টারনেট পৌঁছায়নি। এমনকি তাদের হাতে স্মার্টফোনও নেই। তাহলে তারা কীভাবে ভ্যাকসিন পাবে? তা নিয়ে জোর সওয়াল করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

করোনা ভাইরাসের টিকাকরণ (Vaccination) নিয়ে আবার তোপ দাগলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রাহুল গান্ধী অনলাইন টিকা দেওয়ার পাশাপাশি অফলাইন টিকা দেওয়ার উপরে জোর দেওয়ার জন্য কেন্দ্রের কাছে আবেদন করলেন। এদিন তিনি কেন্দ্র সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, টিকাকরণের (Vaccination) জন্যে রেজিস্ট্রেশন যথেষ্ট নয়। যারা ভ্যাকসিন সেন্টারে যাচ্ছেন তাদের সবার ভ্যাকসিন পাওয়া উচিত। যাদের ইন্টারনেট নেই তাদেরও জীবনের অধিকার আছে।

वैक्सीन के लिए सिर्फ़ online रेजिस्ट्रेशन काफ़ी नहीं। वैक्सीन सेंटर पर walk-in करने वाले हर व्यक्ति को टीका मिलना चाहिए।

जीवन का अधिकार उनका भी है जिनके पास इंटर्नेट नहीं है।

— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) June 10, 2021

এই প্রথমবার নয়।এর আগেও কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ভ্যাকসিন নিয়ে কেন্দ্রকে বারবার আক্রমণ করেছে। এর আগে ৭ জুন রাহুল গান্ধী কেন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ভ্যাকসিন সবার জন্যে ফ্রি, তাহলে কেন বেসরকারি হাসপাতালগুলো ভ্যাকসিনের জন্যে টাকা নিচ্ছে। উল্লেখ্য, টিকাকরণ নিয়ে গত সপ্তাহেই সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়েছিল কেন্দ্র। তারপরই করোনা ভাইরাসের টিকাকরণ নীতি নিয়ে টনক নড়ল নরেন্দ্র মোদী সরকারের। এই আবহে রাজ্যগুলির ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে টিকাকরণের সফলতার অংশটুকু নিজেদের ঝুলিতে রাখেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)।

উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, স্মার্টফোনে ‘কো-উইন’ অ্যাপ না থাকলে টিকাকরণ প্রক্রিয়া সম্ভব নয়। এই অ্যাপের মাধ্যমে ধাপে ধাপে নিজের ব্যক্তিগত তথ্যের বিবরণ দিয়েই নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। সঠিকভাবে রেজিস্ট্রেশন করলে তারপরই ওই অ্যাপের মাধ্যমে নির্দিষ্ট স্থান ও তারিখ নির্ধারণ করা হয়। সেই সময়ে গিয়ে টিকা নিতে হয়।যাদের কাছে ইন্টারনেট বা স্মার্টফোনের সুবন্দোবস্ত নেই তাদের কাছে ভ্যাকসিন পাওয়া নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.