নয়াদিল্লি: পাঁচদিন আগেই সেখানে ব্যান হয়েছিল টুইটার। এবার টুইটারের আদলে তৈরী ভারতের ‘কু’(Koo) -কে আপন করে নিয়েছে নাইজেরিয়া (Nigeria)। ‘কু’ অ্যাপে অ্যাকাউন্ট খুলেছে সে দেশের সরকার। অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে যুক্ত হচ্ছেন হাজার হাজার ফলোয়ার। সেই স্ক্রিনশট টুইট করে গোটা বিশ্বের সামনে এনেছেন ‘কু’-এর সিইও অপ্রামেয় রাধাকৃষ্ণন (Aprameya Radhakrishna)।

A very warm welcome to the official handle of the Government of Nigeria on @kooindia! Spreading wings beyond India now. 🙂 @mayankbidawatka pic.twitter.com/9ufSOKI7sd

— Aprameya R (@aprameya) June 10, 2021

নাইজেরিয়ার (Nigeria) তথ্য মন্ত্রী লাই মহাম্মদ বলেন, নাইজেরিয়ার (Nigeria) টুইটার (Twitter) পরিষেবা বন্ধ করা হচ্ছে কারণ টুইটার সেখানকার কর্পোরেট অস্তিত্বকে খর্ব করতে পারে। নাইজেরিয়ায় টুইটারের গতিবিধি এবং উদ্দেশ্যও নাকি বেশ সন্দেহজনক। তবে শুক্রবারের ওই মন্তব্যের পরও টুইটার নাইজেরিয়ায় (Nigeria) সচল থাকে। সে বিষয়ে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের বিশেষ সহকারী সেগুন আদেইয়েমি বলেন, প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না। তবে অনির্দিষ্টকালের জন্য টুইটার (Twitter) বন্ধ থাকবে।

নাইজেরিয়ায় টুইটার (Twitter) নিষিদ্ধ হতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (Social Media) তৈরি হয়েছিল বিশাল এক শূন্যস্থান। আর সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগায় ভারতের সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) কোম্পানি (Company)। ‘কু’-এর (Koo) মাধ্যমে নাইজেরিয়ার সোশ্যাল মিডিয়ার বাজার দখল করতে টুইটে (Tweet) অপ্রামেয় (Aprameya Radhakrishna) লিখেছেন, “নাইজেরিয়ায় (Nigeria) ‘কু’ (Koo) উপলব্ধ। সেখানকার স্থানীয় ভাষায় যদি তা শুরু করা যায়, তাহলে কেমন হয়?” এই টুইটই (Tweet) মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। নেটিজেনরা তাঁর এই উদ্যোগকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছে। অনেকেই আবার এগিয়ে যাওয়ার বার্তাও দিয়েছেন।

ভারতে নয়া তথ্য প্রযুক্তি আইন নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে টুইটারের তরজা চরমে। যদিও বর্তমানে টুইটার কেন্দ্রের নিয়ম মানতে রাজি হয়েছে। তবে দেশের তথ্য প্রযুক্তি আইন একেবারে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মেনে নিয়েছে ‘কু।’ সেখান থেকেই অনেকে টুইটারের বিকল্প হিসেবে ‘কু’-র কথা বলছেন অনেকেই।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.