মুম্বইঃ মুক্তির আগে সিরিজ ঘিরে বিতর্ক, মুক্তির পরে দর্শক মহলে চর্চা – সব মিলিয়ে জমজমাট ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান সিজিন ২’ (The Family Man Season 2)। গত ৪ঠা জুন আমাজন প্রাইমে (Amazon Prime) মুক্তি পেয়েছে ‘ফ্যামিলি ম্যান ২’। প্রাইম জুড়ে রমরমিয়ে চলছে সিরিজের দ্বিতীয় সিজিনটি। পরিচালক রাজ (Raj) এবং ডিকের (DK) অসাধারণ পরিচালনা প্রথম সিজিনের মতোই দ্বিতীয় সিজিনও মন জয় করেছে দর্শকদের।
মজা, রোমাঞ্চ, টান টান উত্তেজনায় ভরপুর এই সিজিন একফোঁটাও নিরাস করেনি ফ্যানদের। এই সিজিনে সামান্থা আক্কিনেনি (Samantha Akkineni) রাজির চরিত্রে অভিনয় করে বেশ প্রসংসা কুড়িয়েছেন। সম্প্রতি সামান্থা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন, সিরিজে তার করা সমস্ত স্টান্ট তিনি নিজেই করেছেন।
স্টান্টের জন্যে তাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন প্রখ্যাত স্টান্ট এবং অ্যাকশান ডিরেক্টর ইয়ানিক বেন (Yannick Ben)। তবে সম্প্রতি এই ওয়েব সিরিজটির মুখ্য অভিনেতাদের বেতন প্রকাশিত হয়েছে একটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমে। দেখে নিন কে কত বেতন পেয়েছে এই সিরিজ থেকে।
১) মনোজ বাজপেয়ী (Manoj Bajpayee) – ফ্যামিলি ম্যনের প্রান ভোমরা এক কথায় শ্রীকান্ত তিওয়ারি ওরফে মনোজ বাজপায়ী। ফ্যামিলি ম্যনের দ্বিতীয় সিজিনটি থেকে তিনি কামিয়েছেন ১০ কোটি টাকা।
২) সামান্থা আক্কিনেনি (Samantha Akkineni) – ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যন ২’এর হাত ধরে দক্ষিনি অভিনেত্রী সামান্থা বলিউডে পা রেখেছেন। রাজির চরিত্রে তার অসাধারণ অভিনয়, অ্যাকশান, স্টান্ট আলাদা করে নজর কেড়েছে দর্শকদের। এই সিজিনে রাজির চরিত্রের জন্যে সামান্থা আয় করেছেন ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা।
৩) প্রিয়মনি (Priyamani) – ফ্যামিলি ম্যানের প্রথম সিজিনের মতো দ্বিতীয় সিজিনেও শ্রীকান্তের স্ত্রী সুচি-র চরিত্রে অভিনয় করেছেন দক্ষিনি অভিনেত্রী প্রিয়মনি। শোনা যাচ্ছে, এই চরিত্রের জন্যে প্রিয়মনি ৮০ লক্ষ টাকা পেয়েছেন।
৪) শরদ কেলকর (Sharad Kelkar) – অরবিন্দের চরিত্রের জন্যে শরদ পেয়েছেন ১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা।
৫) দর্শন কুমার (Darshan Kumar) – মেজর সমীরের চরিত্রের জন্যে দর্শন ১ কোটি টাকা পেয়েছেন।
এছাড়া শারিব হাসমি (Sharib Hashmi) ৬৫ লাখ, সানি হিন্দুজা (Sunny Hinduja) ৬০ লাখ, অস্লেশা ঠাকুর (Aslesha Thakur) ৫০ লাখ টাকা আয় করেছেন এই সিজিন থেকে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.