মুম্বই: প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Sing Rajput) জীবন অনুপ্রেরণায় তৈরি ছবি ‘ন্যায়ঃ দ্য জাস্টিস’এর (Nyay: The Justice) মুক্তি বন্ধের দাবি নাকচ করেছে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। আজ বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব নরুলা (Sanjeev Narula) প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের বাবার করা আবেদনটি বাতিল করেছে। এই ছবির মুক্তিতে সম্মতি দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আগামীকাল শুক্রবার ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।

প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের জীবন অবলম্বনে বলিউডে কয়েকটি ছবি তৈরির কথা চলছে, তা জানার পরেই গত এপ্রিল মাসে প্রয়াত অভিনেতার বাবা কৃষ্ণ কিশোর সিং (Krishna Kishore Singh) হাইকোর্টের দারস্ত হন। তিনি আবেদন করেছিলেন, তার প্রয়াত ছেলের জীবন অবলম্বনে তৈরি ছবি গুলিকে যেন ব্যান করা হয়।

তিনি এও জানিয়েছেন, সুশান্ত সিং রাজপুতের জীবনের ওপর ভিত্তি করে কোনো সিনেমা বায়োপিক বা অনুষ্ঠান না করা হয়।এই আবেদনের ভিত্তিতে দিল্লি আদালত নোটিশ জারি করে বলেছেন, প্রয়াত বলিউড অভিনেতার জীবন নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাবিত ও আসন্ন চলচ্চিত্রের নির্মাতারা যাতে সুশান্ত এর নাম বা সাদৃশ্যমূলক নাম ব্যবহার করে কোনো চিত্র না বানান।

‘ন্যায়ঃ দ্য জাস্টিস’ ছাড়াও প্রয়াত অভিনেতার জীবনের ওপর ভিত্তি করে তৈরী হয়েছে ‘সুইসাইড ওর মার্ডার: এ স্টার ওয়াজ লস্ট’ (Suicide or Murder: A Star Was Lost), ‘শশাঙ্ক’ (Shashank) সিনেমাগুলি। কৃষ্ণ কিশোর সিংয়ের মতে, এই ছবি গুলিতে যদি এমন কিছু দেখানো হয় যা ভুল এবং বাস্তবের থেকে আলাদা তাহলে তা সুশান্ত এবং তাঁর পরিবারকে কালিমালিপ্ত করতে পারে।

ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইট এর আওতায় পার্সোনালিটি রাইট অব সেলিব্রিটির বিধিতে এই সবকটি সিনেমা বন্ধ করার কথা বলেছিলেন তিনি। তার ধারণা এই ধরনের ছবি তার প্রয়াত ছেলের মৃত্যু তদন্তকে প্রভাবিত করবে। এর পাশাপাশি জনসাধারণের মনে প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সম্বন্ধে ভিন্ন ধারণা তৈরি হতে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.