মুম্বই: বুধবার অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar) তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে একটি ছবি দেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে একদিকে পরিচালক আনন্দ এল লাই (Anand L lai) অন্যদিকে ভুমি পদনেকর আর মাঝে বসে রয়েছেন অক্ষয় কুমার। ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘যখন আমরা খুশি তা বোঝা যায়। ভূমিকে পেয়ে সত্যি সত্যিই আমরা খুশি।’
এরই পাশাপাশি একই ছবি নিজের ইন্সট্রাগ্রামে পোস্ট করেন ভূমি (Bhumi Pednekar)। আর লেখেন, ‘একটি কাছের ছবি, অবশ্যই একটা স্পেশ্যাল রিইউনিয়ন। প্রচন্ড এক্সাইটেড দ্বিতীয়বার আমার দুই পছন্দের ক্রিয়েটিভ পাওয়ার হাউজের সঙ্গে কাজ করতে পেরে।’
এভাবেই নিজেদের নতুন প্রোজেক্টের কথা ঘোষণা করলেন অক্ষয় ও ভূমি। ‘টয়লেট এক প্রেম’ (Toilet Ek Premkatha) কথা ছবির সাফল্যের পর ফের একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন এই জুটি। ‘টয়লেট এক প্রেম কথা’ ছবিতে অক্ষয়-ভূমির জুটি বেশ সফল হয়েছিল। এখনও দেশে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানের লোকজন টয়লেট ব্যবহার করে না। এমনই এক গ্রামে বিয়ে হয় ভুমির। কিন্তু, শিক্ষিত মেয়েটি মেনে নিতে পারেনি এই বাস্তব। শ্বশুড় বাড়ি ছেড়ে বাড়ি চলে যায়। তারপর অক্ষয় কীভাবে গ্রামের মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন করে নিজের স্ত্রীকে বাড়ি ফিরিয়ে আনবে সেই নিয়ে তৈরি ‘টয়লেট এক প্রেম কথা’। ছবিতে অক্ষয়-ভুমির জুটি বেশ সাফল্য পেয়েছিল।
তবে, এবার আর স্বামী-স্ত্রী নয়। শোনা যাচ্ছে, ভাই-বোনের ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁদের। ছবির নাম ‘রকশা বন্ধন’। আর এই নাম থেকেই সকলের অনুমান ছবিতে কোনও ভাই-বোনের জীবনের গল্প রয়েছে। ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন হিমাংশু শর্মা। সম্ভবত, ‘রকশা বন্ধন’ ছবির কাজ শুরু হবে ১৫ জুন থেকে। তবে, কোথায় কোথায় শ্যুটিং হবে, তা এখনও জানা যায়নি। ‘রকশা বন্ধন’ ছবির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন অক্ষয়ের বোন। সূত্রের খবর, ছবির যৌথ পরিবেশন করবেন আলকা রাই ও পরিচালক অনন্দ এল লাই।
প্রসঙ্গত, গত বছর লকডাউন থেকে করোনা যোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়ে বার বার খবরে এসেছেন অক্ষয় কুমার। কখনও রোগীদের জন্য অক্সিজেন কনসেনট্রেটর জোগার করেছেন, কখনও টাকা ডোনেট করেছেন, কখনওবার রোগীদের পাশে দাঁড়াতে ওষুধের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। অক্ষয়ের এই পদক্ষেপ প্রশংসিত হয়েছে সাধারণ থেকে নেটিজেন সকলের মুখে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.