চমকে উঠলেন তো? এই ব্যক্তি এমন একটি কাজ করে দেখিয়েছেন যা মানুষের পক্ষে করা সম্ভব নয়। কিন্তু তিনি কী করে এমনটা করলেন সেটাই অবাক করেছে সাধারণ মানুষ থেকে বিশেষজ্ঞদেরকে। পৃথিবীতে হামেশাই এমন অনেক কিছু ঘটে যায় যা আমাদের জানার বাইরে বা ধরা ছোঁয়ার বাইরে।

এই ঘটনাটিও এমনভাবেই ঘটেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন এই ব্যক্তির একটি বিশেষ ভিডিও বেশ ঝড় তুলেছে যা আমার আপনার মতো কোনো সাধারণ মানুষ করার কথা ভাবতেও পারে না। তিনি নিজের ঘাড় ১৮০ ডিগ্রি ঘুরিয়ে ফেলেছেন যা যে কোনো মানুষের পক্ষে করাটাই রীতিমতো অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমরা সবাই জানি যে একটি সাধারণ মানুষ শেষ ৯০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘাড় ঘোরাতে পারে। কিন্তু তার শরীর সামনের দিকে থাকা অবস্থাতেও মাথা একেবারে পিছনের দিকে ঘুরিয়ে ফেলতে পেরেছে সে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ব্যক্তি “শিয়া বাট” নামে রয়েছে।

রাতের বেলায় একটি রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে সে হঠাৎই ঘুরিয়ে দিলো তার নিজের ঘাড় নিজের হাতেই। একেবারেই সাবলীলভাবে করে ফেলল সে এই কাজটি। তাই সেই খবর ভাইরাল হয়ে গিয়েছে এখন (youtube)।

জানা গেছে যে ওই ব্যক্তি নাকি একজন টিকটক ইউজার। আমাদের বলা হয় যে ভূতেরা ঘাড় মটকে দিলে নাকি এমন হয়। কিন্তু সেই ব্যক্তিটি একটি সাদামাটা মানুষ হওয়া সত্বেও এমন অদ্ভুত ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছে নিজেই।

ভিডিওটির ইউটিউব লিঙ্কটি (youtube) ছড়িয়ে পড়তেই মুহূর্তের মধ্যে মানুষের মনে সাড়া ফেলেছে সেটি। নেটিজেনদের কেউ কেউ বলছেন কীভাবে এমনটা করা যায়? কেউ কেউ ব্যক্তিটির এই গুণটির চরম প্রশংসা করেছে। এই প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই গুণ খুব কম মানুষের মধ্যে দেখা যায়। হাইপারমোবাইল জয়েন্টস (hypermobile joints) বা কানেকটিভ টিস্যু ডিসঅর্ডার নাম এটি। সেই কারণেই এই ব্যক্তি এমন কাজ করতে পেরেছেন কারণ তিনিও এই রোগে ভুগছেন। অর্থাৎ এটি কোনো গুণ নয়। এমন রোগ থাকলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো উচিত।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.