বার্মিংহ্যাম: শেষ পর্যন্ত আশঙ্কা সত্যি হল। চোটের জন্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজে দ্বিতীয় তথা শেষ টেস্টে নেই নিউজিল্যান্ড(New Zeland) অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন(Kane Williamson)৷ বৃহস্পতিবার থেকে বার্মিংহ্যামে হচ্ছে দ্বিতীয় টেস্টে জো রুটদের বিরুদ্ধে কিউয়িদের দায়িত্ব সামলাবেন টম ল্যাথাম৷

১৮-২২ জুন সাউদাম্পটনে(Southampton) টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (World Test Championship final) মুখোমুখি হবে ভারত-নিউজিল্যান্ড(India-New Zeland)। ফলে উইলিয়ামসনের এই চোট নিয়ে চিন্তিত কিউয়িশিবির৷ এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে কিউয়ি অধিনায়ক টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে মাঠে নামতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে৷

ক্যাপ্টেন উইলিয়ামসনের চোট প্রসঙ্গে কিউয়ি কোচ গ্যারি স্টেড(Gary Stead) বলেন, ‘কেন উইলিয়ামসনকে বাদ দিয়ে দল গড়ার কথা ভাবাই কঠিন। কিন্তু আমাদের সেটা করতে হয়েছে৷ এদিন নেটে ব্যাট করতে যাওয়ার আগে ইনজেকশন নিলেও ব্যাথা কমেনি। তাই ওকে বিশ্রাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের দিকে আমরা তাকিয়ে রয়েছি। ভারতের বিরুদ্ধে ওর মতো অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যানকে দরকার।’

লর্ডসে প্রথম টেস্ট চলাকালীন কনুইয়ে চোট পেয়েছিলেন কিউয়ি অধিনায়ক। অবস্থা এমনই হয় কোহলিদের(Virat Kohli) বিরুদ্ধে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের কথা ভেবে ইংল্যান্ডের(England) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে বিশ্রাম দিতে হয় উইলিয়ামসনকে। এজবাস্টনে জো রুটদের(Joe Root) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে কিউয়িশিবির থেকে আগেই ছিটকে গিয়েছিলেন বাঁ-হাতি অর্থোডক্স স্পিনার মিচেল স্যান্টনার(Mitchell Santner)৷ প্রথম টেস্ট চলাকালীন তিনি বাঁ-হাতের তর্জনীতে চোট পেয়েছিলেন৷ উলিয়ামসন না-থাকায় দলে আসতে পারেন ২৮ বছরের উইল ইয়ং৷ যিনি এর আগে তাঁর দু’টি টেস্ট ইনিংসে মোটা ৪৮ রান করেছেন৷

কিউয় কোচ আগেই জানিয়েছিলেন, লর্ডসে প্রথম টেস্টে খেলা ফাস্ট বোলারদের এজবাস্টনে বিশ্রাম দেওয়া হবে। ফলে দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফেরা নিশ্চিত ট্রেন্ট বোল্টের(Trent Boult)৷ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের কথা মাথায় রেখেই টিম সাউদি(Tim Southee), নেল ওয়্যাগনার(Neil Wagner), কাইল জেমিসন(Kyle Jamieson) এবং কলিন ডি’ গ্র্যান্ডহোমের(Colin De Grandhomme) মধ্যে একাধিক ফাস্ট বোলারকে বাইরে রেখে এজবাস্টনে নামবে ‘ব্ল্যাক ক্যাপস'(Black Caps)৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.