মুম্বইঃ সম্প্রতি বছরের সেরা কাঙ্ক্ষিত মহিলার (Most Desirable Woman 2020) শিরোপা পেয়েছেন রিয়া চক্রবর্তী (Rhea Chakraborty)। সৌন্দরর্য এবং প্রতিভার নিরিখেই নির্ধারিত হয় কাঙ্ক্ষিত মহিলার তালিকা। আর সেই তালিকা অনুযায়ী দ্য টাইমস (The Times) ২০২০ সালের সর্বোচ্চ কাঙ্ক্ষিত মহিলা হয়েছেন রিয়া চক্রবর্তী। বাস্তবের কাঙ্ক্ষিত মহিলা থেকে এবার পৌরাণিক যুগের কাঙ্ক্ষিত মহিলা দ্রৌপদীর (Draupadi) চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন রিয়া চক্রবর্তী।
পৌরাণিক কাহিনী (Mythological story) ‘মহাভারত’ (Mahabharata) কে কেন্দ্র করে ছবি করা নিয়ে বলিউডে বেশ আগে থেকেই চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছিল। তবে সেভাবে স্থির হয়নি কিছুই। সম্প্রতি বলি পাড়ায় কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, এই ছবিতে ‘মহাভারত’এর অন্যতম বলিষ্ঠ চরিত্র দ্রৌপদীর ভূমিকাতে অভিনয় করবেন রিয়া। এই ছবি যেমন তেমন ছবি হবে না। বিশাল বাজেট নিয়ে, একাধিক কাস্ট নিয়ে তবেই প্রযোজক, পরিচালক ছবি তৈরির জন্যে মাঠে নামবেন।
জানা গিয়েছে, মহাভারতের নানান দিক এবং দ্রৌপদীর চরিত্র নিয়ে একটি বিশাল বাজেটের প্রোজেক্ট করার কথা চলছে বলিউডের অন্দরমহলে। এইধরনের প্রোজেক্ট বলিউডে আগে কখনও হয়নি। তাই সহজেই ধারণা করা যায়, সমসাময়িক আধুনিক যুগে দাঁড়িয়ে এমন একটি ছবি মাইলস্টোন হয়ে থেকে যাবে। সূত্রের খবর, দ্রৌপদীর চরিত্রের জন্যে রিয়া চক্রবর্তীকে ভাবা হয়েছে। তবে অভিনেত্রী এই চরিত্রটি করবেন কিনা তা বিবেচনা করছেন। দুই পক্ষের এই আলোচনা এখন প্রাথমিক পর্যায় রয়েছে। নির্দিষ্টভাবে কিছু স্থির হয়নি এখনও।
গতবছর অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) আচমকা মৃত্যুর পরে অভিযোগের তীর বিঁধেছে রিয়া চক্রবর্তীর দিকে। সুশান্তকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তুলে রিয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করেছিলেন সুশান্তের পরিবার। ফলে প্রায় ২৮দিন রিয়া জেলও খেটেছিলেন। অবশেষে জামিনে ছাড়া পেয়ে জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছেন রিয়া। আনন্দ পন্ডিত পরিচালিত ‘চেহরে’ (Chehre) ছবি দিয়ে ওটিটি (OTT) মঞ্চে পা রাখবেন অভিনেত্রী। অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan), ইমরান হাসমি (Emraan Hashmi) অভিনীত এই ছবির ট্রেলারে দেখা গিয়েছে রিয়াকে। আর মহাভারতের দ্রৌপদী? সেতো সময়ের অপেক্ষা৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.