মুম্বই: আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ থাকেন বলিসদস্যরা। অবসর সময় কী করছেন, কোথায় ঘুরতে যাচ্ছেন, কী রান্না করছেন- সবেরই খোঁজ মেলে তারকাদের সোশ্যালর অ্যাকাউন্ট ঘাঁটলে। সুযোগ পেলে যেমন তাঁরা পোস্ট করছেন মজার ছবি তেমনই নিজের মনের ভাব ব্যক্ত করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি, এই মনের কথা বলেই খবরে এলেন কৃতি শ্যানন।

প্রায় এক বছর হতে চলল সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর। গত বছর নিজের ফ্ল্যাটে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন সুশান্ত। তারপর থেক তাঁর মৃত্যু নিয়ে বিস্তর জল ঘোলা হয়েছে। কেউ কেউ দাবি করেছেন, সুশান্তকে খুন করা হয়েছে। কেউ বলেছেন বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীর জন্য আত্মঘাতী হন সুশান্ত। আবার কেউ বলেন বলিপাড়ায় নেপোটিজমের জন্য ট্যালেন্ট থাকা সত্ত্বেও কাজ পাচ্ছিলেন না সুশান্ত। সেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। শেষে আত্মহত্যা করেন।

তবে, আজ প্রায় এক বছর পার হতে চললেও সুশান্তের মৃত্যু রহস্যের কোনও সমাধান হয়নি। খুঁজে পাওয়া যায়নি তাঁর আসল শত্রুদের। তবে, তাঁর স্বল্প সময়ের কেরিয়ারে তিনি যে শুধু শত্রু বানিয়েছিলেন এমন নয়। প্রকৃত বন্ধুও পেয়েছিলেন সুশান্ত, যারা আজও তাঁর অভাব অনুভব করে। এই তালিকায় রয়েছেন কৃতি শ্যানন (Kriti Sanon)। সম্প্রতি, সুশান্তকে ঘিরে করা কৃতির পোস্ট চোখে জল এনে দিল ভক্তদের। ‘রবতা’ (Raabta) ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন কৃতি ও সুশান্ত।

নিজের ইন্সট্রাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করে কৃতি লেখেন, ‘আমি কানেকশনে বিশ্বাস করি, আমি বিশ্বাস করি যে আমরা আমাদের সাথে দেখা লোকদের সাথে দেখা করতে চাই.. আমার রাবতা সুশান্ত, দিনু এবং ম্যাডকফিল্মের সাথে সবেমাত্র বোঝানো ছিল.. ফিল্ম আসে এবং যায়.. তবে প্রতিটি ছবি ঘিরে অনেক স্মৃতি থাকে.. আমরা যে কানেকশনগুলো করি এবং যে মুহূর্তগুলি একে অপরের সাথে বাঁচি সেগুলি আমাদের মধ্যেই থাকে.. অন্যের চেয়ে কিছু বেশি.. রাবতা আমার অন্যতম সেরা এবং স্মরণীয় অভিজ্ঞতা এবং এটি সবসময় আমার হৃদয়ের খুব কাছে থাকবে.. আমি সত্যিই জানতাম না যে এটি আমাদের প্রথম এবং শেষ কাজ হবে..’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.