মহামারীর মতই কঠিন সময়ে একদিকে যেখানে লকডাউনে মানুষ গৃহবন্দী, অন্যদিকে বহু মানুষ আর্থিক সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন (depression)।

কারুর কারুর চাকরি চলে গিয়েছে। এছাড়াও যারা নতুন চাকরি পাবার আশা করেছিলেন তারাও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন (job crisis)।

বিশেষ করে যারা সবে নতুন সংসার শুরু করেছেন অথবা কোন সম্পর্কে আছেন তারা ভবিষ্যৎ ভেবে যথেষ্ট চিন্তিত (job crisis)।

বিষয়টা চিন্তাজনক হলেও এর প্রভাবে মানসিক এবং শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে (depression) আপনার সঙ্গীর সেটা আপনাকে বুঝতে হবে।

সঙ্গীর মনে সমস্যা আপনার সঙ্গে যদি তিনি শেয়ার করে নিতে না পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকেই তার পাশে এসে দাঁড়াতে হবে নিজের থেকে।

১. সবার আগে সঙ্গীকে এটা বোঝালাম যে জীবনে তিনি কি করতে চান সেটা আগে নিজেকে ঠিক করতে হবে। কারন জীবনটা তার।

তাই আশেপাশের কার কি হলো এটা ভেবে তিনি বেকার চিন্তিত হয়ে কোনো লাভ নেই। তিনি যদি নিজের লক্ষ্য স্থির রেখে সেই দিকে সঠিকভাবে করতে পারেন তবে তার স্বপ্ন পূরণ হতে গিয়ে কোন সমস্যা আসবে না।

২. এ সময়ে সঙ্গীর মন হালকা করার দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে। নিজের কাজ তাড়াতাড়ি সেরে ফেলুন।

সেই সঙ্গে সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত সময় কাটান (spending time)। যেহেতু এখন লকডাউন তাই পারলে সঙ্গীর সাথে থেকে যান তার কাছে।

এতে তিনি মনে সাহস পাবেন এবং তার সমস্যার কথা আপনাকে খুলে বলতে পারবেন। তিনি যা ভালোবাসেন খেতে অথবা যে মুভি দেখতে ভালোবাসেন সেরকম কিছু আয়োজন করতে পারেন।

৩. যদি আপনাকে ছাঁটাই করা হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে যে কোন অফিসের মূল লক্ষ্য হলো ব্যবসা বা উপার্জন।

সেখানে যদি আপনার সমস্যা হয় কাজ করতে এবং তারা কিছুটা সেটা বুঝতে পারে তাহলে সেই দায় অফিস কখনোই নেবে না।

বরঞ্চ কর্ম পরিবেশের সঙ্গে এবং পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সঙ্গে আপনাকে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.