সাউদাম্পটন: বৃষ্টি ও প্রবল ঠাণ্ডায় সাউদাম্পটনে কোহলিদের কোয়ারেন্টাইন ছিল অস্বস্তিকর৷ টাইটানিকের শহরে অবশেষে সূর্য ওঠায় হাসি ফুটল ভারতীয় ক্রিকেটাদের মুখে৷ বুধবার অ্যাজেস বোলে (Ageas Bowl) রোদ্দের মধ্যে দাঁড়িয়ে ছবি পোস্ট করলেন বিরাট কোহলি৷ তাঁর সঙ্গী ছিলেন চেতেশ্বর পূজারা ও শুভমন গিল৷

১৮ জুন সাউদাম্পটনের (Southampton) অ্যাজেস বোলে(Ageas Bowl) প্রথম আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (WTC final) মুখোমুখি ভারত ও নিউজিল্যান্ড(India and New Zealand)৷ গত বৃহস্পতিবারই সাউদাম্পটনে পৌঁছেছে ভারতীয় দল৷ তারপরই কোয়ারেন্টাইনে ঢুকে পড়েন টিম ইন্ডিয়ার৷ প্রথম তিনদিন কেউ কারোর মুখ পর্যন্ত দেখতে পারননি৷ এর মধ্যে বৃষ্টি আর প্রবল ঠাণ্ডায় সূর্যের দেখা মেলেনি৷ কিন্তু বুধবার সূর্য ওঠায় মাঠে দাঁড়িয়ে ছবি পোস্ট করলেন ক্যাপ্টেন কোহলি৷

সোশাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করেন বিরাট লেখেন,”The sun brings out smile @shubmangill @cheteshwar_pujara.” অর্থাৎ সূর্য আমাদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলল৷ বিরাটের এই ছবিতে তিনটি আগুনের ইমোজি পোস্ট করেছেন আফগানিস্তানের লেগ-স্পিনার তথা আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে খেলা রশিদ খান৷

৩ জুন সাউদাম্পটনে পৌঁছেছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। তার পর থেকেই কঠোর কোয়ারেন্টাইনে কাটাতে হয়েছে তাঁদের। ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকার পর পুরোদমে প্র্যাকটিস করার সুযোগ পাবে কোহলি অ্যান্ড কোং৷ তবে কোয়ারেন্টাইনের তৃতীয়দিন অর্থাৎ গত শনিবারই অনুমতি সাপেক্ষে মূল স্টেডিয়ামে গা ঘামানোর অনুমতি পেয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা।

ক্রিকেটাররা জিমে দৌড়নোর পাশাপাশি প্লেয়িং গ্রাউন্ডে গা-ঘামানোরও সুযোগ পেয়েছেন। তবে অবশ্যই এক সঙ্গে নয়, ভিন্ন ভিন্ন স্লটে মাঠে নেমে গা-ঘামানোর অনুমতি পেয়েছেন বিরাটরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে অনুরাগীদের এ সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন ‘ডিপেন্ডবল’ পূজারা(Cheteshwar Pujara)৷ ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড(ECB) সেদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অনুমতিতেই ভারতীয় ক্রিকেটারদের জন্য এই ব্যবস্থা করে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পূজারা তাঁর ইনস্টা স্টোরিতে লেখেন, ‘লেটস গো।’ তাঁকে হালকা জগিং করতে দেখা গিয়েছে। রবীন্দের জাদেজাকেও মাঠে বল করতে দেখা গিয়েছে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.