মুম্বই: ছুটির মেজাজে দুর্দান্ত সময় কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) আপাতত নিজের সঙ্গেই। কয়েকদিন আগেই ভ্যাকেশনে তুরস্কে (Turkey) ঘুরতে গিয়েছেন তিনি। আপাতত ক্লাউড নাইন-এ থাকা এই সুন্দরী দাপুটে অভিনেত্রীর ব্যাক-টু-ব্যাক তিনটে ছবি যথেষ্ট প্রশংসা পেয়েছে সমালোচক হোক বা দর্শকদের। উজ্জল বলিউড নক্ষত্রের এ পর্যন্ত শেষ তিনটি ছবি হল,’সন্দীপ অর পিঙ্কি ফারার’ (Sandeep aur Pinky Faarar) ‘সাইনা’ (Saina) এবং ‘দ্য গার্ল অন দ্য ট্রেন’ (The Girl on the train)।

অভিনেত্রীর সোশ্যাল সাইট থেকে স্পষ্ট তিনি আপাতত ব্যস্ত ওয়ার্ক আউটে। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী সম্প্রতি জানিয়েছেন বিগত পাঁচ বছর ধরে তিনি অপেক্ষা করছিলেন তার হৃতগৌরব ফেরত পাওয়ার। এমনকি তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন সেইসব সমালোচকদের যারা অভিনেত্রীর ভুল চরিত্র পছন্দ নিয়ে বারংবার আঙুল তুলেছেন। বিগত পাঁচ বছরে নাকি অভিনেত্রী এমন নানান ধরনের ছবি করতে রাজি হয়েছেন যেগুলো থেকে তিনি অভিনেত্রী হিসেবে নতুন করে নিজেকে এক্সপ্লোর করতে পারেননি। অভিনেত্রী নিজে আত্ম সমালোচনা করে বলেছেন হয়তো ভুল চরিত্র নির্বাচনের জন্যই তিনি এতটা পিছিয়ে পড়েছিলেন। চলতি বছর তার জীবনে অনেকটাই সাফল্যের ছোঁয়া ফিরিয়ে দিয়েছে।

এই কয়েক বছরে নাকি এমন ঘটনাও ঘটেছে তার জীবনে,যেখানে তিনি নিজে একটি গল্পের ভাবনা শুনে পরিচালকের কাছে গিয়ে সেই ছবির কাঙ্খিত চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অনুরোধ করেছিলেন। দু’বার তা বিফলে গিয়েছিল। তাকে বলা হয়েছিল এই চরিত্রের জন্য বয়সে অনেক বড় কোন অভিনেত্রীকে লাগবে তাই পরিণীতি এই চরিত্রের জন্য একদম পারফেক্ট নয়। অন্যদিকে আরেক পরিচালক বলেছিলেন ইতিমধ্যে এই চরিত্রের জন্য নির্বাচন হয়ে গিয়েছে।

‘সাইনা’ ছবির পরিচালক আমল গুপ্তে (Amol Gupte), ‘সন্দ্বীপ আর পিঙ্কি ফায়ার” ছবির পরিচালক দিবাকর ব্যানার্জি (Dibakar Bsnerjee) , “দ্য গার্ল অন দ্য ট্রেন’ ছবির পরিচালককে রিভু দাসগুপ্তের (Ribhu Dasgupta) কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে অভিনেত্রী জানিয়েছেন যেমন ধরনের ছবির জন্য তিনি বহু দিন ধরে প্রতীক্ষা করছিলেন সেরকম ছবি তার কাছে নিয়ে আসাতে তিনি ধন্য।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.