স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা : বিকাল থেকে সন্ধ্যার মাঝে ঝড় (storm) বৃষ্টির (rain) জেরে তাপমাত্রা (tempareture) কিছুটা কম রয়েছে। যদিও অর্দ্রতাজনিত (humid) অস্বস্তি সকালেই উপস্থিত। আজ বিকালে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনাও।
বিগত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল কলকাতাবাসী। গত চারদিন আবার আরও একটু অন্যরকম হয় আবহাওয়া। সকাল থেকে বিকেল বিপুল অস্বস্তিকর গরম। তারপর মেঘে ঢেকে আসে শহর। অল্প ঝড়, একটু বৃষ্টি। অস্বস্তিকে সাময়িক কমাচ্ছিল। গত কাল শুধু অল্পতে থামেনি ঝড় ঝাপটার সঙ্গে ভালোরকম বৃষ্টি হয়েছে। সঙ্গে বজ্রপাত। সবমিলিয়ে সকালের অস্বস্তি কিছুটা কম রয়েছে। এমনটাই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস।
আজ মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। সোমবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। আজ তা এক ডিগ্রি কমে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। আর্দ্রতা সর্বোচ্চ পরিমাণ সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৫৭ শতাংশ। বৃষ্টি, যার জেরে কম রয়েছে তাপমাত্রা তার পরিমাণ ১৩.৪ মিলিমিটার।
সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। আর্দ্রতা সর্বোচ্চ পরিমাণ সর্বোচ্চ ৮৭ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৪৯ শতাংশ।
গতকাল চার জেলায় বজ্রবিদ্যুৎসহ (thundershower) বৃষ্টিপাতের (rain) হয় (forecast)। কলকাতার (kolkata) পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুরে ঝড় বৃষ্টি বজ্রপাতের দাপট ছিল। মারা গিয়েছেন ২৬ জন। যা ভয়ঙ্কর বললে ভুল হয় না।
যদিও উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি সমস্ত জেলায় বর্ষা এসে গিয়েছে তবে দক্ষিণবঙ্গে তা এখনও আসেনি। এই অঞ্চলে বর্ষার আসার খবর গত শুক্রবারই দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে , ১১ তারিখ একটি নিম্নচাপ তৈরি হবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে। তার ঠেলাতেই দক্ষিণ পশ্চিমী মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করবে বাংলায়।
ওই নিম্নচাপের হাত ধরে বাংলা , বিহার, ওডিশায় প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বাংলার পাশপাশি বর্ষা আসবে ওডিশা, ঝাড়খণ্ড, সিকিমেও। বিহার ও ছত্তিশগড়ের কিছু অংশেও বর্ষা আসবে আগামী সপ্তাহেই। সৌজন্যে ওই নিম্নচাপ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.