রোজই বাড়ছে করোনার প্রকোপ। আক্রান্তের সংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যু মিছিল। লকডাউনের জন্য এই সংখ্যা কিছুটা হ্রাস পেলেও পুরোপুরো করোনার প্রকোপ কমেনি। করোনার দ্বিতীয় ভেউ নাজেহাল করে দিয়েছে সকলকে। এদিকে আবার করোনার তৃতীয় ঢেউ প্রসঙ্গে আগে থেকেই সতর্ক করে দিয়েছেন ডাক্তাররা। জানিয়েছেন এই ঢেউয়ে আক্রান্ত হতে পারে শিশুরা।

এদিকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবে করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন শয়ে শয়ে মানুষ। সঠিক খাদ্যাভাব ডেকে আনছে প্রাণের ঝুঁকি। পুষ্টিকর খাবার না খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে না। এক্ষেত্রে কঠিন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আর সকলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আলাদা আলাদা। বিষয়টি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হলে ভয় আরও বেশি। কারণ, শিশুদের এমনিই ইমিউনিটি পাওয়ার কম হয়। তাই আগে থেকে সতর্ক হন। শুধু করোনা নয়, যে কোনও রোগ থেকে বাচ্চাকে রক্ষা করতে সঠিক খাবার খাওয়ান। পুষ্টিকর খাদ্য গড়ে তুলবে বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই রোজের খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই কয়টি খাবার।

আমন্ড-
ভিটামিন ও প্রোটিনে পরিপূর্ণ আমন্ড। এতে রয়েছে অ্যান্ট অক্সিডেন্ট ও জিরো কোলেস্টেরল। প্রতিদিন সকালে ৩ থেকে ৪টি আমন্ড খাওয়ান বাচ্চাকে।

কাজুবাদাম-
হাই আয়রনে পরিপূর্ণ কাজুবাদাম স্বাস্থ্যের প্রকৃত বন্ধু। এতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, কপার ও ফসফরাস। এটি শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এমনকী, গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে কাজুবাদামের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

তরমুজ-
গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় অনেক বাচ্চাই ভোগে। ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়। তরমুজ এই সমস্যা সমাধান করে থাকে। এই ফলের ৯২ শতাংশ উপাদান হল জল। যা ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। চট করে অসুস্থ হতে দেয় না।

শাক-সবজি-
কোনও বাচ্চাই শাক-সবজি খেতে পছন্দ করে না। কিন্তু, দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়তে শাক সবজি খাওয়া সবার আগে দরকার। যেভাবেই হোক, বাচ্চাকে সবজি খাওয়ান। পালং শাক, উচ্ছে ছাড়াও যে কোনও সবজি খাওয়াই ভালো।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.