সাধারণ সম্পাদক হয়েও সৈনিকই আছি দলের
তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হওয়ার পর প্রথম সাংবাদিক বৈঠকে এসে অভিষেক জানিয়ে দিলেন, এইসব সেকেন্ড ম্যান বলে কিছু নেই তৃণমূলে। নেত্রী একজনই। আমরা সবাই সৈনিক। যখন আমি যুব সভাপতি ছিলাম, তখনও সৈনিক ছিলাম। এখন সাধারণ সম্পাদক হয়েও সৈনিকই আছি। তবে সেকেন্ড ম্যান কাদের বলা যায়, সে কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন অভিষেক।
দলের কর্মীরাই হলেন তৃণমূলের সেকেন্ড ম্যান
অভিষেক বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসে আসন সম্পদ হলেন দলের কর্মীরা। তাই নেত্রীর পরে যদি কেউ থাকতে পারেন, তাঁরা হলেন দলের কর্মীরা। অতএব দলের কর্মীরাই হলেন তৃণমূলের সেকেন্ড ম্যান। ওই জায়গা তৃণমূলের কর্মী ছাড়া কাদেরও হতে পারে না। আর তাঁর নামের পাশে যে সেকেন্ড ম্যান শব্দটা লেখা হচ্ছে, সেটা হল মিডিয়ার প্রচার।
তৃণমূলে নেত্রী একজনই বাকি সবাই সৈনিক
মুকুল রায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যাওয়ার পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড তকমা দেওয়া হত। কিন্তু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগেও তার প্রতিবাদ করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি দলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড নন। তিনি দলের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক। আমাদের দলে নেত্রী একজনই বাকি সবাই সৈনিক।
দলে প্রথম ও প্রধান মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তারপর...
এদিন আবার তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, দলে প্রথম ও প্রধান মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তৃণমূলের সেকেন্ড ম্যান কর্মীরা। আমি না। যাঁরা লড়াই করে বাংলায় দলকে ক্ষমতায় এনেছে, তাঁরাই আসল সম্পদ। আমায় দল আবার নতুন দায়িত্ব দিয়েছে। তাই প্রবীণদের আশীর্বাদ নিয়ে কাজ শুরু করছি।
সর্বভারতীয় সভাপতির পরেই পদে অভিষেক, তাই সেকেন্ড ম্যান
মুকুল রায় পরবর্তী সময়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই তৃণমূলের অঘোষিত সেকেন্ড ইন কম্যান্ড বলা হত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছাড়া দলে তাঁর কথাই শেষ কথা হিসেবে ধরা হত। যেমনটা ছিল মুকুলের, বর্তমানে দলে সেই ব্যাপারটা রয়েছে একমাত্র অভিষেকেরই। আর এবার তিনি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। সর্বভারতীয় সভাপতির পরেই তাঁর স্থান। সে অর্থেও অভিষেককে সেকেন্ড ম্যান বলা হচ্ছে।
আক্ষরিক অর্থে দলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক
তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সংগঠনের সভাপতি ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যুব সভাপতি হয়েই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে সেকেন্ড ইন কম্যান্ড হয়ে গিয়েছিলেন কার্যত। সেখান থেকে তাঁর উত্তরণ হল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক পদে। পার্টির ওই পদে ছিলেন মুকুল রায়, এবার সেই পদে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর বলাই যায় তিনি আক্ষরিক অর্থেই দলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড।
সায়নী শিবলিঙ্গে কন্ডোম পরিয়েও সম্মান পেলেন, হিন্দু ভাবাবেগ উসকে মমতাকে তির তথাগতর