মিডলসবোরো: মূলপর্বে প্রবেশ করার আগে জোড়া প্রস্তুতি ম্যাচেই জয় তুলে নিল ‘থ্রি-লায়ন্স'(Three-Lions)। অস্ট্রিয়ার(Austria) পর রবিবার দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে রোমানিয়াকে(Romania) হারাল ইংল্যান্ড(England)। পেনাল্টি থেকে ম্যাচের জয়সূচক গোলটি করেন মার্কাস রাশফোর্ড(Marcus Rashford)। গোলের পাশাপাশি দলের অধিনায়কত্ব করে এদিন নজির গড়লেন ম্যান ইউ(Man Utd) স্ট্রাইকার। কনিষ্ঠ কৃষ্ণাঙ্গ ফুটবলার হিসেবে ইংল্যান্ডকে এদিন নেতৃত্ব দিলেন রাশফোর্ড।

দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচেও একাদশ নিয়ে তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষা জারি রেখেছিলেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেট(Gareth Southgate)। বেন গডফ্রে(Ben Godfrey), বেন হোয়াইট(Ben White) এবং জেমস ওয়ার্ড-প্রোসে(James Ward-Prowse)- ইউরোর ২৬ সদস্যের ঘোষিত স্কোয়াডে না থাকা এই তিন ফুটবলারকে একাদশে রেখে শুরু করেন তিনি। হ্যারি কেনহীন আপফ্রন্টে এভার্টন স্ট্রাইকার কালভার্ট-লুইনকে(Calvert-Lewin) রেখে পিছনে স্যাঞ্চো(Jadon Sancho), গ্রিলিশ(Jack Grealish) এবং রাশফোর্ডকে জুড়ে দিয়েছিলেন তিনি। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী এদিনও বর্ণবাদের বিরোধীতায় ম্যাচ শুরুর আগে হাঁটু মুড়ে বসে প্রতিবাদ জানান ইংরেজ ফুটবলাররা।

আক্রমণাত্মক মেজাজে শুরু করা ইংল্যান্ড প্রথমার্ধেই এদিন একাধিক গোলে এগিয়ে যেতে পারত। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় ক্রসবার। কালভার্ট-লুইন এবং জ্যাডন স্যাঞ্চোর জোড়া প্রয়াস ক্রসবারে প্রতিহত হয়। প্রথমার্ধ গোলশূন্য শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে ইংল্যান্ডের গোলটি আসে পেনাল্টি থেকে। জ্যাক গ্রিলিশকে বক্সে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় ‘থ্রি-লায়ন্স’। স্পটকিক থেকে নিশানায় অব্যর্থ থাকেন অধিনায়ক রাশফোর্ড(Marcus Rashford)। এদিন ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেক হয় ওয়েস্ট ব্রমউইচ গোলরক্ষক স্যাম জনস্টোনের(Sam Johnstone)। আন্দ্রে ইভানের একটি ক্লোজ-রেঞ্জ শট প্রতিহত করে নজর কাড়েন তিনি।

পাশাপাশি পরিবর্ত হিসেবে এদিন প্রত্যাবর্তন ঘটল জর্ডান হেন্ডারসনের(Jordan Henderson)। ৭৮ মিনিটে পেনাল্টি নষ্ট করে যদিও প্রত্যাবর্তনটা স্মরণীয় করতে পারেননি ইংল্যান্ডের এই ডিফেন্সিভ মিডিও।

অন্যদিকে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে গ্রীসের কাছে আটকে গেলেও দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বেলজিয়াম(Belgium)। তারকা স্ট্রাইকার রোমেলু লুকাকুর(Romelu Lukaku) প্রথমার্ধে করা একমাত্র গোলে এদিন জয় পায় বিশ্বের পয়লা নম্বর দল। কর্নার থেকে হেডে এদিন জয়সূচক গোল করেন ইন্টার মিলান স্ট্রাইকার। তাঁর আরও একটি প্রয়াস ক্রসবারে প্রতিহত হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.