“বাংলা আমার সরষে ইলিশ চিংড়ি কচু লাউ”। আর বর্ষাকাল মানেই (rainy season) মন কেমন করে খিচুড়ি আর ইলিশের জন্য।
খিচুড়ি না হলেও গরম ভাতে ইলিশের ঝোল (hilsa fish) একেবারে তৃপ্তি করে খাওয়া যায়।
এবার আবার করোনাকালে বিশেষজ্ঞরাও ঝুঁকছেন ইলিশ মাছের প্রতি (hilsa fish)। যেকোনো বাঙালির সঙ্গে ইলিশ প্রেম একেবারে মাখোমাখো ব্যাপার।
তাই এবার ইলিশ ভাপা বা ইলিশের ঝোল থেকে (hilsa fish) দূরে সরে আসুন না একটু অন্যরকম কিছু ভাবা যাক।
আপনাদের জন্য রইল ইলিশ মাছেরই একটি অন্যরকম নজরকাড়া রেসিপি যা সচরাচর শোনেননি আগে। এটি বানানো যেমন সহজ তেমনি খেলেই পেট আর মন দুটোই জুড়িয়ে যাবে।
পড়ে নিন “পুর ভরা লঙ্কা ইলিশ” রেসিপি।
উপকরণ: আচারের লঙ্কা ৫ থেকে ৬ টি, ইলিশ মাছ ৩০০ গ্রাম, রসুন কোয়া চার থেকে পাঁচটি, বড় পেঁয়াজ একটি, গরম মশলা ১ চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো ১ চামচ, নুন ও চিনি প্রয়োজনমতো, কাঁচালঙ্কা কুচি করা ১ চামচ, পাঁচফোড়ন এক চামচ, হলুদ গুঁড়ো হাফ চামচ, সরষের তেল দুই থেকে তিন চামচ, আদা বাটা ১ চামচ, জিরে গুঁড়ো ১ চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো ১ চামচ, ধনেপাতা ১ আঁটি।
কীভাবে বানাবেন: প্রথমেই মাছগুলো (hilsa fish) ভেজে নিতে হবে। এবার সব মাছ থেকে কাঁটা বের করে নিন।
কড়াইতে তেল দিয়ে পাঁচ ফোড়ন দিন। পেঁয়াজ, আদা ও রসুন বাটা ঢেলে দিন।
এবার এতে হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো যোগ করুন। ভাল করে নাড়তে থাকুন। নাড়া হয়ে গেলে এবার মাছগুলো ঢেলে দিয়ে আবার।
এবার মাছের টুকরো খুন্তি দিয়ে একটু ভেঙে দিতে পারেন। এরপরে কাঁচা লঙ্কা, গরম মশলা যোগ করুন। আবার একটু ভাল করে নেড়ে নিন।
এবারে ধনেপাতা কুচি ওপর থেকে ছড়িয়ে দিন। তার উপরে পাতিলেবুর রস ছড়িয়ে দিলেই অর্ধেক রেডি এই রেসিপি।
এবার চিরে রাখা লঙ্কায় পুর ভরে অল্প তেল দিয়ে ঢাকা দিয়ে ভালো করে লঙ্কাগুলি একটু নেড়ে নিন। এতে লঙ্কার ঝাল পুরের ভেতর ঢুকতে হবে।
স্বাদ হবে অতুলনীয়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.