মুম্বইঃ একই অনুষ্ঠানের প্রতিযোগী থেকে বিচারক – নেহা কাক্করের (Neha Kakkar) বলিউডের সঙ্গীত জগতে নিজের পায়ের তলার মাটি মজবুত করতে একটা লম্বা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়েছে। সে রাস্তা মোটেই সহজ ছিল না। ছোট থেকেই গানের প্রতি আগ্রহ থাকার জন্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ভক্তিগীতি গাইতেন। কিন্তু তার দুচোখে ছিল বড় স্বপ্ন। উত্তরাখণ্ডের হৃষীকেশের মেয়ে বলিউডে পা রাখার স্বপ্ন নিয়ে ‘ইন্ডিয়ান আইডল’ সিজিন ২-এ অডিশন দিতে মুম্বইয়ে পাড়ি দেন।

২০০৫ সালে ‘ইন্ডিয়ান আইডল’এর (Indian Idol) প্রতিযোগী নেহা কাক্কার বাদ পড়েন শো থেকে। সময়ের চাকা ঘুরতেই ওই একই অনুষ্ঠানের বিচারকের আসনে বসে বিচারত্ব করেছেন নেহা কক্কর। ইন্ডিয়ান আইডলের সিজিন ১০, ১১ এবং ১২-এ স্বগর্বে বিচারকের আসনে বসেছেন তিনি। বলিউডের পার্টি সং থেকে শুরু করে স্যাড সং নেহার সকল ধরনের গান শ্রোতাদের প্লেলিস্টে ঘোরাফেরা করে। ৩৩তম জন্মদিনে নেহার সেরা পাঁচ বলিউড গান ফিরে দেখা।

১) সানি সানি (Sunny Sunny) – ২০১৪ সালের ‘ইয়ারিয়া’ (Yaariyan) ছবির গান। দিব্যা খোসলা কুমার (Divya Khosla Kumar) পরিচালিত এই ছবিতে হিমানস কোহলি (Himansh Kohli), রকুল প্রীত সিং (Rakul Preet Singh) অভিনয় করেছেন।

২) দিলবর (Dilbar) – ২০১৮ সালের ছবি ‘সত্যমেব জয়তে’র (Satyameva Jayate) এর গান নেহার অন্যতম জনপ্রিয় একটি গান। এই গানের অরিজিন্যল ভার্সান ১৯৯৯ সালে ‘সিরফ তুম’ (Sirf Tum) ছবির জন্যে গেয়েছিলেন অল্কা ইয়াগ্নিক (Alka Yagnil)।

৩) গরমি (Garmi) – ২০২০ সালে রেমো ডি’সুজা (Remo D’Souza) পরিচালিত ছবি ‘স্ট্রিট ডান্সার থ্রিডি’র (Street Dancer 3D) গান। ছিবিতে বরুণ ধাওয়ান (Varun Dhawan), শ্রদ্ধা কাপুর (Shraddha Kapoor) প্রমুখরা অভিনয় করেছেন।

৪) মিলে হো তুম হামকো (Mile Ho Tum Hamko) – ‘ফিভর’ (Fever) ছবিতে টনি কক্করের (Tony Kakkar) সুর করা ও গাওয়া ‘মিলে হো তুম হামকো’ গানটি রিপ্রাইজ ভার্সন গেয়েছেন নেহা কক্কর। ইউটিউবে এই গানের ভিডিওতে ১৩১ কোটির উপর ভিউ আছে।

৫) আঁখ মারে (Aankh Marey) – ২০১৮ সালে রোহিত শেট্টি (Rohit Shetty) পরিচালিত ছবি ‘শিম্বা’ (Simmba) ছবির গান। ছবিতে রনভীর সিং (Ranveer Singh), সালা আলি খান (Sara Ali Khan) অভিনয় করেছিলেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.