নয়া দিল্লিঃ আগেই বাতিল হয়েছে CBSE-এর দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার CBSE দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রকের আয়োজিত এক মিটিং-এ আচমকা হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। তিনি সেখানে শিক্ষার্থীদের পিতামাতার সঙ্গে কথা বলেন। শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও উদ্বেগ নিয়ে আলোচনা করেন। এই সময়ে, কথোপকথনের মধ্যে অনেক মজার ঘটনাও ঘটেছিল।

সেখানে এক শিক্ষার্থী বলেছিল যে লকডাউনের সময় তার দাড়ি অনেক বেড়েছে, যা তার মা তাকে কাটতে বলতেন। শিক্ষার্থী জানায় যে, সে তার মাকে বলত যে আমি মোদীজির ভক্ত, আমি তাঁর মতো দাড়ি বাড়াব। এটি শুনে প্রধানমন্ত্রী মোদী সেখানে নিজের হাসি চেপে রাখতে পারেন নি। বাকি শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবকদের সাথে প্রধানমন্ত্রীও হেসেফেলেন। সামাজিক মাধ্যমে বৈঠকের সেই মুহূর্ত শেয়ার হতেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল (Viral Video) হয়ে যায়।


সেই সোশ্যাল মিডিয়ার পর্দা! যেখানে চোখ রাখলেই কতই না আজব-অদ্ভূত আর অজানা দৃশ্য চোখে পড়ে। যা দেখে নেট জনতারা কখনও মানবিকতার উজ্জ্বল নিদর্শন, কখনও চক্ষুচড়ক গাছ, তো হেসে লুটোপুটি খায়। তাই তো সময় পেলেই বা কাজের ফাঁকে কিছুক্ষণের জন্য তাঁরা ঘুরে যায় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। মুঠোবন্দী এই স্মার্টফোনই আজ মানুষের কাছে বিনোদনের অন্যতম উপকরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা দেয় তাঁদের ক্ষণিক সময়ের জন্য স্বস্তিও। নেটিজেনরাও তাই মুঠোবন্দী ফোনে খুঁজে বেড়ায় সেই সব স্বস্তিদায়ক দৃশ্য। এবার তেমনই এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল (Viral) হয়েছে, যা দেখে হেসে মুচকি হাসছে নেটদুনিয়া।

এই দেশের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত সর্বত্র কতই না কাণ্ড ঘটে চলে প্রতিদিন । কখনও ব্যাঙ্গাত্মক, কখনও হাস্যকর বা কখনও বিতর্কিত। সে সব কাণ্ড এখন খবু সহজেই পৌঁছে যায় মানুষের দোরগোড়ায় । সৌজন্যে সেই সামাজিক মাধ্যম । মুঠোবন্দী ফোন আর নেটপাড়ার সুবাদে সকলের হাতে হাতে এখন ভাইরাল (Viral) পোস্ট পৌঁছে হযে যায় নিমেষেই । তাই দেশের আনাচে-কানাচে কী ঘটনা ঘটে চলেছে সেটাও অজানা থাকে না কারও কাছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.