সাউদাম্পটন: ইংল্যান্ডে(UK) পৌঁছে স্টেডিয়াম সংলগ্ন হোটেলে প্রবেশ করতেই মুখ দেখাদেখি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কোহলি-পন্তদের। তিনদিনের কঠোর নিভৃতবাসে(Hard Quarantine) প্রবেশ করে গিয়েছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কিন্তু তৃতীয়দিনেই সেই কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল হল ভারতীয় দলের জন্য। জানা গিয়েছে, কোয়ারেন্টাইনের তৃতীয়দিন অর্থাৎ, শনিবারই অনুমতি সাপেক্ষে মূল স্টেডিয়ামে গা ঘামাতে পেরেছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা।
সংবাদসংস্থা পিটিআই(PTI)-য়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, ক্রিকেটাররা জিমে দৌড়নোর পাশাপাশি প্লেয়িং গ্রাউন্ডে গা-ঘামানোরও সুযোগ পেয়েছেন। তবে অবশ্যই একসাথে নয়, ভিন্ন ক্রিকেটার ভিন্ন স্লটে মাঠে নেমে গা ঘামানোর অনুমতি পেয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে অনুরাগীদের এ সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন ‘ডিপেন্ডবল’ পূজারা(Cheteshwar Pujara)। ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড(ECB) সেদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অনুমতিতেই ভারতীয় ক্রিকেটারদের জন্য এই ব্যবস্থা করে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পূজারা তাঁর ইনস্টা স্টোরিতে লেখেন, ‘লেটস গো।’ তাঁকে হালকা জগিং করতে দেখা গিয়েছে।
আরেকটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, কোহলিরা যে হিলটন হোটেলে রয়েছেন সেটি হ্যাম্পশায়ার বোলেরই(Hampshire Bowl) অংশ। আর সে কারণেই ভারতীয় ক্রিকেটারদের হোটেলের বাইরে বেরিয়ে আলাদা-আলাদাভাবে অনুশীলনের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। তবে ক্রিকেটাররা এখনও কেউ একে অপরের মুখোমুখি হওয়ার অনুমতি পাননি। জানা গিয়েছে, দিনকয়েক বাদে মাঠে নেমে একত্রে অনুশীলন শুরু করবে ভারতীয় দল(Indian Cricket Team)। তার আগে ৬ জুন রবিবার রুম কোয়ারেন্টাইন শেষ হচ্ছে কোহলিদের। রুম কোয়ারেন্টাইন শেষ হওয়ার পর প্রাথমিকভাবে জিম সেশনে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে প্রস্তুতি সারবে ভারতীয় দল।
উল্লেখ্য, মুম্বইয়ে দু’সপ্তাহ কোয়ারেন্টাইনে থাকার পর বুধবার ভোর রাতে লন্ডন পাড়ি দিয়েছিল কোহলি অ্যান্ড কোং৷ চার্টার ফ্লাইটে বিরাট কোহলিদের (Virat Kohli) সঙ্গে ছিলেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের সদসরাও। লন্ডন পৌঁছনোর পর সেখান থেকে সাউদাম্পটন পৌঁছে যান ভারতীয় ক্রিকেটাররা(Indian Cricketers)৷ টাইটানিকের (Titanic) শহরে পৌঁছে হোটেলের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে অ্যাশেজ বোল গ্রাউন্ডকে পিছনে রেখে সেলফি পোস্ট করেছিলেন ভারতীয় দলের উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহা(Wriddhiman Saha)৷ এরপর রোহিত শর্মা ও ঋষভ পন্ত রোজ বোলে দাঁড়িয়ে ছবি পোস্ট করেছিলেন৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.