দীর্ঘ একবছরের বেশী সময় ধরে করোনা মহামারীর (Corona Pandemic) এর সঙ্গে লড়াই করছে গোটা পৃথিবী। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (European Union) করোনা ভাইরাসের আবির্ভাবের পর এই প্রথম গরমের ছুটি ইউরোপে কাটানোর সুযোগ দিচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের পর্যটকরা যাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য দেশ গুলিতে খুব বেশি সমস্যা ছাড়া ও নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারে সেই বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে । স্বাস্থ্যের সার্টিফিকেট ও ভ্যাকসিন পাসপোর্ট (vaccine passport) থাকলে এই গ্রীষ্মের ছুটিতে ইউরোপের সীমারেখার মধ্যে যে কোনো জায়গায় ভ্রমণ করতে পারেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেশ কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

১. গ্রীস (Greece): একবছর বন্ধ থাকার পর খুলে যাচ্ছে গ্রীসের দরজা। পর্যটকরা যাতে গরমের ছুটি যথাযথ ভাবে উপভোগ করতে পারেন তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছে গ্রীস প্রশাসন। গ্রীসে যাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব পর্যটকরা ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাদের ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেট ও যারা এখনও ভ্যাকসিন নেননি তাদের ক্ষেত্রে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট প্রয়োজন ।

২. জার্মানি (Germany): জার্মানি পর্যটকদের জন্য দ্বার খুলে দিয়েছে। কিন্তু গ্রীসের মত জার্মানিতে প্রবেশ করতে গেলেও ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেট দেখতে হবে। যাঁরা ১০ দিনের মধ্যে বিপদ সঙ্কুল জায়গায় ভ্রমণ করেছেন তাদের জার্মানিতে প্রবেশ করতে গেলে অনলাইনে আবেদন করে রেজিষ্টার (Register) করতে হবে।

৩. পোল্যান্ড (Poland): এবছরের গরমের ছুটি কাটানো যাবে পোল্যান্ডে। এই দেশে বাচ্চাদের স্কুল ইতিমধ্যেই খুলে বদেওয়া হয়েছে। দেশের রেস্তোরাঁ গুলিও খোলার অনুমতি পাওয়া গিয়েছে।

৪. বুলগেরিয়া (Bulgaria): ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (European Union) এর নিয়ম অনুযায়ী এই দেশে যেতে পারেন পর্যটকরা। অন্যান্য দেশের মতো এই দেশে প্রবেশ করতে হলে দেখাতে হবে ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেট (Vaccination certificate)। বুলগেরিয়া ৩ সপ্তাহের জন্য পর্যটকদের জন্য দরজা খুলে দিয়েছে। পরীক্ষা মুলক ভাবে এটি করা হচ্ছে। ভারতীয় পর্যটকরা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর নিয়ম অনুসারে এখনো ইউরোপে প্রবেশ করতে পারবেন না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.