স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: খুব শীঘ্রই কোভোভ্যাক্স ( Covavax )-এর ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে রাজ্যে৷ স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনে এই নতুন ভ্যাকসিনের ট্রায়াল হবে।
আমেরিকায় তৈরি কোভিড ভ্যাকসিন নোভোভ্যাক্স তৈরির কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পুনের সেরাম ইন্সটিটিউটে। যদিও সেরাম সেটা তৈরি করছে কোভোভ্যাক্স নামে। এটি প্রোটিন সাব-ইউনিট (ন্যানো পার্টিকল) ভ্যাকসিন৷ গত বছর নভেম্বরের শেষে বা ডিসেম্বরের প্রথমেই ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের কয়েকটি কেন্দ্রের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় ‘স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন’ (এসটিএম)-এ এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ বা ট্রায়াল চালু হওয়ার কথা ছিল কোভোভ্যাক্স-এর। কিন্তু এ ব্যাপারে ‘ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অব ইন্ডিয়া’ বা ডিসিজিআইয়ের অনুমতি না মেলায় তা পিছিয়ে যায়। তাই ট্রায়ালের টাকাও ছাড়তে পারেনি ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ’ (আইসিএমআর)। সব মিলিয়ে কোভোভ্যাক্সের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের গোটা পরিকল্পনাই থমকে যায়৷
আরও পড়ুন: Covid Hero: করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরাও
কিন্তু সূত্রের খবর, খুব শীঘ্রই সেই ভ্যাকসিনের ট্রায়াল রাজ্যে শুরু হবে। জানা গিয়েছে, এই ভ্যাকসিনের ট্রায়ালে বিশেষত্ব হল, ট্রায়ালে যারা অংশ নেবেন তাঁদের একটি হাতে কোভোভ্যাক্স এবং অপর হাতে নোভোভ্যাক্স দেওয়া হবে। দু’টি ডোজ় প্রয়োজ করা হবে ২১ দিনের ব্যবধানে। উল্লেখ্য, ভারতের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১৮টি কেন্দ্রে এর ট্রায়াল হওয়ার কথা। ট্রপিক্যাল তার অন্যতম
আরও পড়ুন: টার্গেট দিল্লি, দলে নয়া দায়িত্ব পেয়েই টুইটে বুঝিয়ে দিলেন অভিষেক
সম্প্রতি নোভাভ্যাক্স-এর তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাক্সিন ব্রিটেন ও দক্ষিণ আফ্রিকায় বড় মাপের ট্রায়ালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রমাণ করেছে। সংস্থার দাবি, ব্রিটেনে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের তৃতীয় পর্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, তাদের প্রোটিন-ভিত্তিক NVX-CoV2373 ভ্যাক্সিন কোভিড প্রতিরোধে ৮৯.৩% দক্ষ।
আরও পড়ুন: করদাতাদের জন্যে সুখবর: এবার মোবাইলের মাধ্যমে আয়কর রিটার্নের সুবিধা
এই মুহূর্তে দেশে কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন ও স্পুটনিক ভি টিকার ব্যবহার শুরু হয়েছে। কিন্তু চলতি বছরের মধ্যেই ভারতে অন্তত আরও ৬টি টিকার ব্যবহার শুরু হতে পারে বলেই খবর।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.