ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে জনপ্রিয় অনলাইন গেমিং অ্যাপ পাবজির (pubg) ভারতীয় ভার্সন ব্যাটেলগ্রাউন্ড মোবাইল ইন্ডিয়ার ( battleground mobile india) প্রি রেজিস্ট্রেশন (Pre Registration)। ১৮ মে থেকে অ্যান্ড্রয়েড (android) মোবাইলের জনপ্রিয় অ্যাপ ডাউনলোডিং প্ল্যাটফর্ম গুগল প্লে স্টোরে (Google Play Store) ব্যাটেলগ্রাউন্ড মোবাইল ইন্ডিয়ার প্রি রেজিস্ট্রেশন (Pre registration) শুরু হয়েছে। পাবজি ব্যান হওয়ার প্রায় এক বছর গেমটির ভারতীয় ভার্সন লঞ্চ হওয়ার বিষয়টি জানা যাচ্ছে।
যদিও ব্যাটেলগ্রাউন্ড মোবাইল ইন্ডিয়া গেমটি কবে লঞ্চ করবে সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে বিভিন্ন রিপোর্টে থেকে জানা যাচ্ছিল সম্ভবত জুন মাসের ১০ বা ১৮ থেকেই ডাউনলোড করা যেতে পারে এই গেম। গেম প্রস্তুতকারী সংস্থা ক্র্যাফটন (Krafton) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের (website) সাপোর্ট সেকশন (Support Section) অংশে সংস্থাটি জানিয়েছিল ” আমরা এখনও ভারতে গেমটি লঞ্চ করার তারিখ চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়াটির মধ্যে রয়েছি। ফ্যানদের পরবর্তী যেকোনো অগ্রগতি সম্পর্কে অবশ্যই জানানো হবে।” সম্প্রতি গেম ডেভেলপিং সংস্থার ভিতরের একজনের থেকে গেমটির আত্মপ্রকাশ সম্পর্কিত তথ্য সামনে এসেছে। জানা যাচ্ছে যে জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহ নাগাদ লঞ্চ হতে পারে এই গেমটি।
দীর্ঘদিন ধরে এই গেম নিয়ে যে উদ্দীপনা চরমে পৌঁছেছে গেমের প্রি রেজিস্ট্রেশনের নম্বর থেকে সেটা আন্দাজ করা যায়। ব্যাটেলগ্রাউন্ড মোবাইল ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ (Official Facebook page) থেকে জানা যাচ্ছে যে ইতিমধ্যেই ২০ মিলিয়নের বেশি মানুষ গেমটি জন্য প্রি রেজিস্ট্রেশন করেছেন।গেম নির্মাতা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে ১৮ মে থেকে গুগল প্লে স্টোরে (Google play store) প্রি রেজিস্ট্রেশন শুরু হয় সেদিনই প্রায় ৭.৬ মিলিয়ন মানুষ প্রি রেজিস্ট্রেশন করেছিল। কয়েকদিনের মধ্যেই সংখ্যাটা ২০ মিলিয়ন পৌঁছানোয় গেম ডেভেলপেন্ট সংস্থটি উচ্ছসিত। গেম প্রস্তুতকারী সংস্থা ক্র্যাফটন (Krafton) এর সিইও (CEO) সি.এইচ কিম এর জন্য ভারতীয় গেম খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
পাবজি নামটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গেম নির্মাতা সংস্থার অনীহা রয়েছে কারণ গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে দেশের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে পাবজি নামের জনপ্রিয় গেমিং অ্যাপটি নিষিদ্ধ করেছিল ভারত সরকার। তাই এই নাম নিয়ে বিতর্ক এড়িয়ে চলতে চাইছে সংস্থাটি। পাবজির মতো এই গেমে থাকবে এরানগেল (Erangle) ও স্যানহক (Sanhok) ম্যাপ। এই সংক্রান্ত একটি ছবি সম্প্রতি সামনে এসেছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.