ওয়াশিংটন: করোনা ভাইরাস (Corona Virus) নিয়ে প্রথম থেকে চিনের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে আসছেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিন আবার চিনের বিরুদ্ধে একহাত নিলেন। তিনি পুনরায় বলেন, করোনার ভাইরাস হ’ল চিনের ভাইরাস যা উহানের (Wuhan ) ল্যাব থেকে এসেছে। আমেরিকা সহ গোটা বিশ্ব করোনা মহামারীতে বিপর্যস্ত। এর জন্য চিনকে ১০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করা উচিত।
সম্প্রতি প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) একটি বিবৃতিতে জনিয়েছেন, ‘এখন সবাই, এমনকি তথাকথিত’ শত্রু’রাও দাবি করছে উহানের ল্যাব থেকেই ভাইরাস ছড়িয়েছে। চিনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তথা গোটা বিশ্বকে এই ধ্বংসযজ্ঞের জন্য 10 ট্রিলিয়ন ডলার প্রদান করতে হবে। গত বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন(Joe Biden), ইউএস ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিকে করোনা ভাইরাসের উৎস অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন। তদন্ত করে সেই রিপোর্ট ৩ মাসের মধ্যে তাঁর টেবিলের রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
সম্প্রতি একজন ব্রিটিশ ও নরওয়ের বিশেষজ্ঞরা একটি চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এনেছে। সেই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, করোনার এই ভাইরাসটি চিনের গবেষণাগার থেকেই তৈরি হয়েছে। ল্যাবরেটরি থেকেই এই ভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং মহামারীর আকার নিয়েছে।বিশেষজ্ঞরা আরোও দাবি করেছেন, চিনের ওই ল্যাবে ‘গেইন অন ফাংশন’ প্রজেক্ট চলছিল। এই প্রজেক্ট চলার সময়ই ল্যাবরেটরিতে ভয়ঙ্কর এই ভাইরাসটি তৈরি হয়। পাশাপাশি উহানের ওই ল্যাব থেকে করোনার নমুনা পাওয়া গিয়েছে, সেখানে বেশ কিছু হাতের ছাপ পাওয়া গিয়েছে।
করোনায় বিশ্বে এ পর্যন্ত মারা গিয়েছে ৩৭ লক্ষ ১৬ হাজার ৬১৫ জন। অন্যদিকে সংক্রমিত হয়েছে ১৭ কোটি ২৮ লক্ষ ৯৩ হাজার ৬২৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়েছে ১৫ কোটি ৫৬ লক্ষ ৩ হাজার ৭২৩ জন। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সে দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৩ কোটি ৪১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৭৫২ জন এবং মারা গেছে ছয় লক্ষ ১১ হাজার ৬১১ জন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.