নয়াদিল্লি: গতমাসেই ‘কোভিসেলফ’ নামক একটি কিটকে অনুমোদন দিয়েছে আইসিএমআর (ICMR)। জানানো হয়েছিল উপসর্গ থাকলে কোনও চিকিৎসকের প্রেস্ক্রিপশন ছাড়া বাড়িতেই নিজের টেস্ট করা যাবে এই কোভিসেলফ (Coviself) কিট ব্যবহার করে। এবার পুনে ভিত্তিক ডায়াগনস্টিক সংস্থা ‘কোভিসেলফ’ কিটের শিপিং শুরু করেছে। এই কিটটি মেডিক্যাল শপ এবং ই-কমার্স সাইট ফ্লিপকার্টে (Flipcart) পাওয়া যাবে। এই কিটের মাধ্যমে ১৫ মিনিটের মধ্যে কোভিড পজিটিভ কিনা তা জানা যাবে।

পুনে ভিত্তিক ডায়াগনস্টিকস সংস্থা মাইল্যাব ডিসকভারি সলিউশন (Mylab Discovery Solution) ‘কোভিসেলফ’ কোভিড -১৯ ওটিসি অ্যান্টিজেন এলএফ ডিভাইসটি বাড়িতে করোনার টেস্টিংয়ের জন্য বানিয়েছে। শিগগিরই মেডিকেল শপ এবং ই-কমার্স সাইট ফ্লিপকার্টে পাওয়া যাবে। বৃহস্পতিবার থেকে এই করোনার টেস্ট কিট বিক্রয়ের জন্য সংস্থাটি শিপিং শুরু করেছে।

কোভিড -১৯ হোম টেস্ট কিটের মূল্য ২৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পুনে ভিত্তিক সংস্থাটি গত বছর ভারতকে তার প্রথম আরটি-পিসিআর পরীক্ষার কিট দিয়েছে যা বর্তমানে কোভিড -১৯ পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়। মাইল্যাব ডিসকভারি সলিউশনগুলির পরিচালক হাসমুখ রাওয়াল বলেছেন, ‘বর্তমানে আমাদের প্রতি সপ্তাহে ৭০ মিলিয়ন টেস্ট কিট তৈরির ক্ষমতা রয়েছে এবং জুনের শুরুতে এটি বাড়িয়ে এক কোটি করা হবে।’ ১৮ বছরের উর্ধ্বের সকল প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ এটি নিজে নিজে ব্যবহার করতে পারবেন। ২ বছর বা তার বড় কোনও শিশুর ক্ষেত্রে কোনও প্রাপ্তবয়স্ককে টেস্ট করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, টেসটটি করতে হলে নিজের মোবাইলে ‘মাইল্যাব’ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। কিটটির সঙ্গে একটি ম্যানুয়াল আসবে, তাতেই এটা ব্যবহারের পদ্ধতি এবং বিবরণ দেওয়া থাকবে। নাক থেকে সোয়াব সংগ্রহ করার স্টিক এবং একটি টিউব থাকবে এই কিটে। তাছাড়া থাকবে একটি টেস্ট কার্ড। টেস্ট করতে সোয়াব নিয়ে তা টিউবে ঢোকাতে হবে। সোয়াব স্টিকটি অন্তত দশবার ঘোরাতে হবে। এরপর তা কার্ডে ড্রপ করতে হবে। আপনার ফোনে থাকা মাইল্যাব অ্যাপ থেকে এরপর আপনি টেস্টের রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.