সাউদাম্পটন: ঐতিহাসিক আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল (World Test Championship final) খেলতে বৃহস্পতিবারই টাইটানিকের শহরে পৌঁছেছে টিম ইন্ডিয়া৷ সাউদাম্পটনের (Southampton) হিলটন অ্যাজেস বোল হোটেলে (Hilton Ageas Bowl hotel) রয়েছেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা (Indian Cricketers)৷ এখানে ১০দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বিরাট কোহলিদের৷ এর মধ্যে প্রথম ৩ দিন ভারতীয় ক্রিকেটাররা একে অপের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না৷

মুম্বইয়ে দু’সপ্তাহ কোয়ারেন্টাইনে থাকার পর বুধবার ভোর রাতে লন্ডন পাড়ি দেয় কোহলি অ্যান্ড কোং৷ চাটার্ড ফ্লাইটে বিরাট কোহলিদের (Virat Kohli) সঙ্গে ছিলেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের সদসরাও৷ লন্ডন পৌঁছনোর পর সেখান থেকে সাউদাম্পটন পৌঁছন ভারতীয় ক্রিকেটাররা(Indian Cricketers)৷ টাইটানিকের (Titanic) শহরে পৌঁছে হোটেলের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে অ্যাশেজ বোল গ্রাউন্ডকে পিছনে রেখে সেলফি পোস্ট করেছিলেন ভারতীয় দলের উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহা(Wriddhiman Saha)৷ তারপরই রোহিত শর্মা ও ঋষভ পন্ত রোজ বোলে দাঁড়িয়ে ছবি পোস্ট করেছিলেন৷

শুক্রবার থেকেই বায়ো-সিকিউর পরিবেশে ঢুকে পড়েন ভারতীয় ক্রিকেটাররা৷ প্রথম তিনদিন কেউ কারোর সঙ্গে দেখা করতে পর্যন্ত পারবেন না কোহলি-রোহিত-রাহানেরা৷ মুম্বই থেকে সাউদাম্পটন (Mumbai to Southampton) যাওয়ার সময় ফ্লাইটে একটি ভিডি তুলে টুইটারে তা পোস্ট করেছিলেন টিম ইন্ডিয়ার বাঁ-হাতি স্পিনার অক্ষর প্যাটেল(Axar Patel)৷ এই ভিডিও বিসিসিআই (BCCI) অফিসিয়াল টুইটারে পোস্ট করা হয়৷ যেখানে প্যাটেল বলেন, ‘দুর্দান্ত জার্নি৷ প্রথম দু’ ঘণ্টা মুভি দেখালাম৷ পরের ছ’ ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটালাম৷ উঠেই ব্রেকফাস্ট৷ পৌঁছেই আমাদের কোয়ারেন্টাইনের প্ল্যান করতে হবে৷ প্রথম তিনদিন আমরা কেউ কারোর সঙ্গে দেখা করতে পারব না৷’ একই নিয়ম ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য প্রজোয্য৷ তবেই মাঠে প্র্যাকটিসে নামার ছাড়পত্র পাবেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা৷

১৮ জুন সাউদাম্পটনের (Southampton) রোজ বোলে প্রথম আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (World Test Championship final) মুখোমুখি হবে ভারত ও নিউজিল্যান্ড (India and New Zealand)৷ তারপর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ টেস্টের সিরিজ খেলবে টিম কোহলি৷ ভারত-ইংল্যান্ড পাঁচ টেস্টের সিরিজ শুরু হবে ৪ অগস্ট (August 4) নটিংহ্যামে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.