স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: করোনাভাইরাসের (Coronavirus Vaccine) ভ্যাকসিনে জিএসটি (GST) বসানোর পক্ষে সওয়াল করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তাঁর প্রশ্ন সব জিনিসের উপরই যদি জিএসটি বসানো হয়, তাহলে করোনা ভ্যাকসিনের উপর জিএসটি বসানো হবে না কেন? তাঁর এই মন্তব্য ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
আরও বলেন: করোনার উৎস পেতে উহানের পরীক্ষাগারের কর্মীদের মেডিক্যাল রিপোর্ট চাইলেন ফাউসি
শুক্রবার শ্রীরামপুর বিজেপির একটি সাংগঠনিক বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি করোনা ভ্যাকসিনে GST প্রসঙ্গে বলেন, “সব জিনিসের উপরই জিএসটি (GST) বসছে। তাহলে ভ্যাকসিনে কেন নয়?” তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্র বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পাঠাচ্ছে কিন্তু তা রাজ্যে ব্ল্যাক মার্কেটিং হচ্ছে। দিলীপ ঘোষের দাবি, ভ্যাকসিন নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করা উচিত রাজ্যের।
আরও বলেন: লকডাউনে জেন ওয়াইয়ের উপার্জনের রাস্তা দেখাচ্ছে অনলাইন গেমিং
সম্প্রতি করোনা ভ্যাকসিন এবং করোনা চিকিৎসার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের উপর থেকে কর তুলে নেওয়া হবে কি না, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে জিএসটি কাউন্সিলে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। করোনার মোকাবিলার জরুরি সামগ্রী, যেমন মাস্ক-পিপিই কিট, ওষুধ, টিকা ইত্যাদিকে জিএসটি-মুক্ত রাখার আর্জি জানিয়েছে একাধিক রাজ্য সরকার। এই আর্জি পেশ করা হতে পারে জিএসটি কাউন্সিলের কাছে। প্রায় সাত মাস পর আগামী, ৮ জুন শুক্রবার ভার্চুয়াল বৈঠকে বসবে জিএসটি কাউন্সিল। বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তার আগেই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসলেন দিলীপ ঘোষ।
আরও পড়ুন: শুধু বিজেপি বিধায়করা নন, সাংসদরাও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন: বিস্ফোরক কুণাল
প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ বলেন, নির্মলা জানান, কোনও দ্রব্য উত্পাদনের সময়ে উত্পাদনকারী ব্যক্তি বা সংস্থা কর দেন। কিন্তু সেটি বিক্রির সময়ে যদি জিএসটি না থাকে, সেক্ষেত্রে দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে নিজের করের বোঝা সামাল দেবেন উত্পাদনকারী। এতে শেষমেষ জিনিসের দাম আরও বেড়ে যাবে। করোনা টিকায় এই মুহূর্তে ৫% জিএসটি। করোনার বিভিন্ন ওষুধ ও অক্সিজেন কনসেনট্রেটরে ১২% জিএসটি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.