নয়াদিল্লি: রেশন কার্ড (Ration Card) থাকলেই এই মাস থেকে সরকারের বিশেষ প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার (Pradhan Mantri Garib Kalyan Yojona) অধীনে রেশন পাবে সাধারণ মানুষ। করোনা মহামারীর কথা মাথায় রেখে দরিদ্রদের বিনা মূল্যে রেশন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। তবে এই সংকটকালে যদি এখনও রেশন কার্ড না থাকে তবে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো দরকার নেই। কারণ এখন আপনি ঘরে বসে আপনার স্মার্টফোন (Smartphone) থেকে রেশন কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য, প্রত্যেকটি রাজ্য তাদের জন্যে নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছে।আপনি যে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত সেই রাজ্যের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আবেদন করবেন –
রেশন কার্ড তৈরি করতে প্রথমে আপনি যে রাজ্যের বাসিন্দা সেই রাজ্যের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এর পরে রেশন কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করার লিঙ্কটিতে ক্লিক করতে হবে। আধার কার্ড (Aadhar card), ভোটার আইডি, পাসপোর্ট (Passport), স্বাস্থ্য কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি রেশন কার্ড পাওয়ার জন্য আইডি প্রুফ হিসাবে দেওয়া হতে পারে। রেশন কার্ডের আবেদনের জন্য ৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত ফি লাগতে পারে। আবেদন পূরণের পরে, ফি প্রদান করতে হবে এবং আবেদন জমা দিতে হবে। তবে যাচাইকরণের পরে, যদি আপনার আবেদনটি সঠিকভাবে বিবেচিত হয় তবে আপনার রেশন কার্ড (Ration card) তৈরি হবে। যে কোনও ভারতীয় নাগরিক রেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। ১৮ বছরের কম বয়সী সন্তানের নাম পিতামাতার রেশন কার্ডের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
তবে ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা নিজেরাই আলাদা রেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর জন্যে আধার কার্ড, ভোটার আইডি, পাসপোর্ট, সরকার কর্তৃক জারি করা আইডি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স রেশন কার্ড তৈরির জন্য আইডি প্রমাণ হিসাবে দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া প্যান কার্ড, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, আয়ের শংসাপত্র, বিদ্যুতের বিল, গ্যাস সংযোগের বই, টেলিফোন বিল, ব্যাঙ্কের বিবৃতি বা পাসবুক, ভাড়া চুক্তির মতো নথিও ঠিকানার প্রমাণ হিসাবে প্রয়োজন হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.