সন্তানের জন্মদান প্রক্রিয়া এত সহজে এবং এত তাড়াতাড়ি হওয়া সম্ভব নয় তা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু এই মহিলা এই অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়েছেন।

শুধু তাই নয়, এর জন্য বিশ্ব রেকর্ড (world record) গড়েছেন হ্যাম্পশায়ারের (hampshire) এই মহিলা। মা হবার অনুভূতি প্রতিটি মহিলার কাছে তাকে সম্পূর্ণতা প্রদান করে।

সন্তান জন্ম হওয়ার আগে মানসিক প্রস্তুতিও একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া (pregnancy)।

শারীরিক প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হওয়ার আগে কেউ বেশি সময় পান কেউ আবার পান কম। কিন্তু এই মহিলা মাত্র ২৭ সেকেন্ডে তা করে ফেলেছেন।

সোফি বাগ দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের হ্যাম্পশায়ারের (hampshire) বেসিংস্টকে বাস করেন। তিনি ৩৮ সপ্তাহের গর্ভবতী (pregnancy) ছিলেন।

এর মধ্যে একদিন হঠাৎ তার ঘুম ভেঙে যায়। তবে প্রসব বেদনা (labor pain) একেবারেই ছিল না।

তিনি বাথরুমে যান। তখনই বুঝতে পারেন এবার সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় চলে এসেছে (pregnancy)।

তিনি তাড়াতাড়ি শোবার ঘরে ফিরে আসেন এবং স্বামীকে জানান। এর মধ্যেই আস্তে আস্তে তিনি সন্তান প্রসবের প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছেন।

অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এক ফুটফুটে সন্তান সোফির কোল আলো করে আসে। মাত্র ২৭ সেকেন্ডে এই বিশাল প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছিল।

এরপর তারা হাসপাতালে ছোটেন। সেখানে সন্তান ও তার রুটিন পরীক্ষা করার পরে দেখা যায় তারা উভয়েই সুস্থ রয়েছেন।

সোফি বাথরুমে যাওয়ার পরে তার এক বন্ধুকে ফোনে মেসেজ করছিলেন যে তার শারীরিক অস্বস্তি (physical issues) হচ্ছে।

তবে তখনও বুঝতে পারেনি কী ঘটতে চলেছে তার সঙ্গে।

কিছুক্ষণের মধ্যেই তার এমন অনুভূতি হয় (physical issues) এবং তার পরের কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই তিনি একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। তার নাম রেখেছেন মিলি।

এই ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। আর অদ্ভুতভাবে সেটা সোফির ক্ষেত্রেই হয়েছে।

২০১৩ সালে তিনি তার প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন যা মাত্র ১২ মিনিটের মাথায় সম্পন্ন হয়েছিল। এরপর আবার ২৬ মিনিটের মাথায় তার দ্বিতীয় সন্তান জন্ম নেয়।

কিন্তু তার তৃতীয় সন্তানের জন্মদানের প্রক্রিয়া ও সময় সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.