কলকাতা: মুসুর ডাল (lentils) একটি পুষ্টিকর খাদ্য। মুসুর ডালের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন যা প্রাণিজ প্রোটিনের থেকে অন অংশেই কম নয়। তাই শক্তি বাড়াতে অনেকেই মুসুর ডাল খেয়ে থাকেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ত্বকের পরিচর্যায় বেশ কার্যকরী মুসুর ডাল। কারণ এতে আছে ভিটামিন, নানা রকম খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে ত্বকে পরিবর্তন চোখে পড়ে।

মুসুর ডাল ব্লিচিং এজেন্ট (bleaching agent) হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। ত্বকের রকম অনুযায়ী অন্যান্য উপকরণ মুসুর ডালের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে প্রয়োগ করা যেতে পারে । আসুন ত্বকের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করতে কীভাবে মুসুর ডাল ব্যবহার করবেন দেখে নেওয়া যাক।

১. দুধ (milk) ও ডিমের (eggs) সাদা অংশের সঙ্গে মুসুর ডাল বেটে মিশিয়ে নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। ত্বক সতেজ থাকবে, এবং বলিরেখা পড়বে না। ত্বকে বয়সের ছাপ ও পড়বে না।

২. অনেক সময় নানা কাজে বাইরে বেরোলে রোদে আমাদের ত্বক পুড়ে যায়, যাকে আমরা সান ট্যান (sun tan) বলি। এই ট্যান দুর করতে পারে মুসুর ডাল। মুসুরের সঙ্গে শুকনো ফল পেস্ট করে নিয়ে ট্যান অংশে লাগান। কিছুক্ষন রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৩. দুধের সঙ্গে মুসর ডাল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে সেটি ত্বকে লাগান। শুকানোর পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের ডেড সেল , দূষণ, ও তেল দুর হয়। তৈলাক্ত ত্বকের বেলায় প্যাকের সঙ্গে ভিনিগার মিশিয়ে নিলে আরও ভালো ফল পাওয়া যায়।

৪. যাদের ত্বক শুষ্ক ধরনের (dry skin) তারা মুসুর ডালের গুঁড়ো ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে উপকার পাবেন।

৫. মুসুর ডালের গুঁড়ো সঙ্গে ভেজানো মটরের ডাল , গ্লিসারিন, গোলাপ জল ও কাঠ বাদামের তেল মিশিয়ে ত্বকের ব্যবহার করুন। যাঁরা ব্রণর সমস্যায় ভুগছেন তাদের লাভ হবে।

কিন্তু যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক তাদের ব্যবহার না করা ভালো। সেনসিটিভ ত্বকে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.