সেলিব্রিটি দম্পতি (celeb couple)। তাদের জীবনযাপন আলাদা মানের হয় এটা আমরা সকলেই জানি।

কিন্তু এই ভিন্ন মাত্রার জীবন-যাপন করতে গিয়ে তাদের মধ্যকার সম্পর্কের রসায়ন কতটা ঠিক থাকে?

প্রশ্নটি আমাদের না ভাবালেও সেসব দম্পতিদেরকে যথেষ্ট ভাবায় যাদের মধ্যে কেউ একজন ইতিমধ্যে সেলেব হয়ে উঠেছেন। সেই সেলেব সঙ্গীটি সর্বদা ব্যস্ত থাকেন ফোনে অথবা শুটিং সেটে।

সেক্ষেত্রে কীভাবে মানিয়ে নেন অপর সঙ্গী (celeb couple)? জানুন এমন কিছু সহজ টিপস যা তাদের জীবনকে করে তুলবে স্বাভাবিক ও আনন্দময়।

১. আপনি সঙ্গীকে বেশি সময় দিতে পারেন না কারণ আপনি সেলেব (celeb couple)। এই চিন্তাই আপনাকে মাথা থেকে আগে দূর করতে হবে।

শরীর-মন ভরানোর জন্য শুধু দামী দামী গিফট যথেষ্ট নয়। এতে আপনার অর্থ প্রাচুর্য প্রকাশ পায়।

কিন্তু আপনার সত্যি ভালোবাসা প্রকাশ পাবে যদি সঙ্গীর প্রতি আপনার ব্যবহার (behaviour) সঠিক থাকে।

তাই কাজের মাঝে সময় বের করে তার খোঁজ নেওয়া বা তাকে একটা মেসেজ করা এগুলোই মন ভালো রাখে।

তবে সপ্তাহের শেষে দুজনের ফাঁকা সময়ে একান্তে প্রেম বা সময় কাটানো যেতেই পারে কাছেপিঠে লং ড্রাইভে বা ডিনারে।

২. সেলেব ব্যক্তির সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও তাদের মধ্যেকার নিজস্ব স্পেস বুঝে নিতে হবে।

একে অপরের ব্যাপারে কখনোই হস্তক্ষেপ করবেন না, এমন ধারণা নিজেদের মনে গেঁথে নিতে হবে।

সঙ্গী আপনাকে সময় দিতে না পারলে আপনি নিজেই নিজের সময় নিজের মতো করে কাটানোর মানসিকতা রাখুন।

সে ক্ষেত্রে সেই সেলেব সঙ্গীরও বাড়ি ফিরে তার সঙ্গিনীর নিজস্ব সময়ে নাক গলানো (interfere) উচিত নয়।

৩. সম্পর্কে কোন কারনে ভুল বোঝাবুঝি হলে একে অপরের সঙ্গে কোনো রকম তর্কে জড়াবেন না।

সবার আগে বুঝুন কেন তিনি এমন ব্যবহার করছেন। হয়তো তিনি সারাদিন শুটিংয়ে ছিলেন।

এরপর বাড়ি এসে তিনি মানসিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে (stress) পড়েছেন। বা হতে পারে তিনি ক্লান্ত (stress)।

তাই তার সঙ্গে শান্তভাবে ব্যবহার করুন ও তারসমস্যাটা বুঝুন। আবার সেই সেলেব সঙ্গীকেও সঙ্গীর মানসিকতা বুঝতে হবে একইভাবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.