মুম্বইঃ বলিউডের এভারগ্রিন নায়িকাদের তালিকায় একটি নাম সদা সর্বদা জ্বলজ্বল করবে, তিনি হলেন প্রয়াত অভিনেত্রী নার্গিস (Nargis)। আজ তার জন্মদিনে ছেলে সঞ্জয় দত্ত (Sanjay Dutt) সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন সাদা কালো পুরনো কছু স্মৃতির ছবি। মায়ের সঙ্গে খুব কাছের সম্পর্ক ছিল সঞ্জয়ের। নিজের সব দুঃখ কষ্টের কথা ভাগ করে নিতেন মায়ের সঙ্গে। সব থেকে কাছের বন্ধু মা’কেই হারিয়েছেন মাত্র ২২ বছর বয়সে। সঞ্জয় দত্তের প্রথম ছবি ‘রকি’ (Rocky) নিয়ে ভীষণ আশাবাদী ছিলেন নার্গিস। কিন্তু সে ছবিও দেখে যেতে পারেননি তিনি।
তিন সন্তানের মধ্যে সঞ্জয় ছিল নার্গিসের সবথেকে কাছের। তবে অনেকেই জানেন না ছেলেকে নিয়েই তিনি ভুগতেন এক আজব সন্দেহে। তিনি মনে করতেন, তার ছেলে সমকামী। হ্যাঁ এমনটাই উল্লেখ আছে সঞ্জয় দত্তের আত্মজীবনী (Sanjay Dutt’s biography) বইয়ে। এই বইতে নার্গিসের মেয়ে প্রিয়া দত্ত (Priya Dutt) বলেছেন, তাদের মা একবার তার বন্ধুকে বলেছিল সঞ্জয় নিজের ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বন্ধ করে কাটায়। হতে পারে সঞ্জয় সমকামী। তবে মায়ের সেই সন্দেহ যে একেবারেই আজগুবি তার প্রমান, সঞ্জয় দত্তের একসময়ের অসংখ্য নারী সঙ্গ।
ওই বইতে প্রিয়ার কথায় উল্লিখিত আছে, নার্গিস ছেলের স্নেহে একেবারেই অন্ধ ছিলেন। তিনি সব সময় বাকিদের বলতেন তার ছেলে কোনরকম নেশা করেন না। ছেলেকে শাসন করলেও ছেলের সব চাহিদা চোখ বন্ধ করে পূরণ করতেন তিনি।
সঞ্জয় দত্তের জীবন সংগ্রামের কাহিনী পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন পরিচালক রাজকুমার হিরানি (RajKumar Hirani) ছবি ‘সঞ্জু’ (Sanju)। ছবিতে সঞ্জয় দত্তের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রনবির কাপুর (Ranbir Kapoor)। সঞ্জয় দত্তের মা নার্গিসের চরিত্রে অভিনয় করেছেন মনীষা কৈরালা (Manisha Koirala)। এছাড়াও ছবির বিভিন্ন চরিত্রে দেখা গিয়েছে সোনাম কাপুর (Sonam Kapoor), অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma), দিয়া মির্জা (Dia Mirza), ভিকি কৌশল (Vicky Kaushal), পরেশ রাওয়াল (Paresh Rawal) প্রমুখ। এই ছবি এবং ছবিতে প্রত্যেকের অভিনয় একাধারে দর্শক ও সমালোচক মহল ভীষণই পছন্দ করেছিল।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.