কলকাতা: ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের (Eastern Command) প্রধান হলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। এর আগে আন্দামান ও নিকোবর কমান্ডের কমান্ডার-ইন-চিফের ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।

ফোর্ট উইলিয়ামে ইস্টার্ন কম্যান্ডের পদ থেকে অবসর নিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহান৷ ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহান ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ৪০ বছরের দীর্ঘ চাকরি জীবন কাটানোর পর অবশেষে তিনি অবসর নিলেন। সোমবার তাঁকে দেওয়া হয়েছে গার্ড অফ অনার৷  অনিল চৌহান বালাকোটে সার্জিকাল স্ট্রাইকের পরিকল্পনার সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহান গত ১লা সেপ্টেম্বর ২০১৯ এ ইস্টার্ন কমান্ডারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার আগে এই দায়িত্বে ছিলেন জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নারাভানে। অনিল চৌহানের জায়গায়  আজ, মঙ্গলবার ১ জুন থেকে ইস্টার্ন কম্যান্ড চিফ নিযুক্ত হলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল মনোজ পাণ্ডে৷

আরও পড়ুন: Corona Hero: বন্ধ ব্যবসা! সঞ্চিত অর্থেই আক্রান্তদের খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন রেস্তরাঁ মালিক

এদিকে,  রবিবার একটি সর্বভারতী সংবাদপত্রের কাছে পাকিস্তানের (Pakistan) উদ্দেশ্যে কড়া বার্তা দিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান এম এম নারাভানে (M M Naravane)৷ তিনি বলেছেন,  ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত মজবুত রাখতে চাইলে ভেঙে ফেলতে হবে সন্ত্রাসবাদের কাঠামো।

তিনি বলেন, “প্রতিবেদশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চাইলে পাকিস্তানকে অবশ্যই সন্ত্রাসের অবকাঠামো ভেঙে দিতে হবে। দু’পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্বাক্ষরিত হলে এটি সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ রেখা (LOC) বরাবর সুরক্ষার পরিস্থিতিতে বড় ধরনের উন্নতি সাধন করবে।”

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের মদতদাতার অভিযোগ তুলে সেনাপ্রধান আরও বলেন, “পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) ইসলামাবাদ পরিচালিত অন্তত ১৮ থেকে ২০ টি জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির রয়েছে। যেগুলোর বাস্তব অস্তিত্ব নেই বলে পাকিস্তান দাবি করলেও তা মানতে নারাজ ভারত।”

সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদকে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে আর্মি চিফ বলেন, “পাকিস্তান যখন সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং তার নীতিতে মৌলিক পরিবর্তন আনবে তখনই দু’দেশের সম্পর্কের উন্নতি হবে।”

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.