নিউইয়র্ক: ২০তম বছরে পড়ল দুগ্ধ দিবস। ২০০১ সালের, ১ জুন এই দিনটি পালন করা শুরু হয়। বিশ্ব খাদ্য হিসাবে দুধের গুরুত্বকে বোঝানোর জন্য ইউনাইটেড নেশন, এফএও (Food and Agriculture Organistion) বিশ্ব দুগ্ধ দিবস (world milk day) এই দিনটি পালন করা চালু করে। করোনা পরিস্থিতিতে ইমিউনিটির গুরুত্ব বাড়ছে। এমন সময়ে এই দুগ্ধ দিবসের গুরুত্ব আরও বেশি করে বাড়ছে।
বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব কী?
এই দিনে, দুগ্ধ এবং দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণের যে সমস্ত উপকার রয়েছে, তা বিশ্বের মানুষকে জানানো , তা প্রচার করা হয় এই দিনে। এই ডেয়ারি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বিশ্বের একশো লক্ষেরও বেশি মানুষ। তাদের কাজ ও জীবনযাত্রাকে উৎসাহ যোগানও এই দিনের অন্যতম উদ্দেশ্য।
ভারত কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্য দুধ। তাই এই দিনটির ভারতের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিগত কয়েক বছরে, ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুধ উৎপাদক দেশগুলির মধ্যে অন্যতম। ভারতে দিন প্রতি ১৫০ মিলিয়ন টন দুধ উৎপাদন হয়। মাথাপিছু হিসাবে তা ৩০০ গ্রামেরও বেশি।
এইবছর বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের থিম কি?
‘সাসটেইনেবিলিটি ইন দ্য ডেইরী সেক্টর অ্যালং উইথ এমপাওয়ারিং দ্য এনভায়রনমেন্ট, নিউট্রেশন অ্যান্ড সোসিও ইকোনোমিক’। এর অর্থ কী? বলা হচ্ছে, পরিবেশ, পুষ্টি এবং আর্থ-সামাজিক ক্ষমতায়নের পাশাপাশি দুগ্ধ খাতে বেশি কাজ করা। এই থিমটির মূল লক্ষ্য হল নিয়মিত ডায়েটে দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য রাখতে উদ্বুদ্ধ করা। এই সচেতনতা মানুষের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া এর উদ্দেশ্য।
করোনার (corona) জন্য, এই বছর দুগ্ধ দিবসে (milk day) অনুষ্ঠান হবে না। ২৯-৩১ মে হয়েছে ‘এনজয় ডেইরি র্যালি’ চলেছে। গ্লোবাল ডেয়ারি প্ল্যাটফর্ম বেশ কয়েকটি প্রচার এই দিনটির জন্য করেছে।
গত বছর করোনার মধ্যেই পড়েছিল দুগ্ধ দিবস। ২৯ মে ২০২০ ডেয়ারি পদযাত্রা করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে ওই দিনটি পালনের কর্মসূচি শুরু হয়েছিল। গ্লোবাল ডেয়ারি প্ল্যাটফর্ম আয়োজন করেছিল সচেনতা শিবির। এটিতে অংশগ্রহণকারীদের বলা হয় দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রীর উপকারিতা কী সেই সম্পর্কে যেন আরও বেশি করে সর্বত্র তারা আলোচনার করেন।
পাশাপাশি সেইসঙ্গে দুধ ও দুধজাত সামগ্রী মানুষ ভালোভাবে পাচ্ছে কি না সেই বিষয়ে নজর দিতে বলা হয়েছিল। ২০১৯ সালে করোনা ছিল না। সেই বছর বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ভালোভাবে পালিত হয়েছিল। ওই বছরের থিম ছিল ‘আজ ও প্রতিদিন দুধ পান করুন।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.