
কমছে সংক্রমণ
ভারতের মত ব্রিটেনেও করোনা সংক্রমণ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে। যদিও ব্রিটেনের করোনা স্ট্রেন নিয়ে এখনও আতঙ্কে রয়েছে অনেক দেশ। জানুয়াির মাসে ব্রিটেনের ভয়াবহ করোনা সংক্রমণের কারণে ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ভারত সফর বাতিল করেছিলেন তিনি। তারপরেই ব্রিটেনের সব উড়ান বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার।
দৈনিক মৃত্যু নেই
এই প্রথম করোনায় দৈনিক মৃত্যুর খবর মিলল না ব্রিটিনে। এতে আশার আলো দেখছে গোটা বিশ্ব। ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে এখনও পর্যন্ত যা প্রথম বলে জানানো হয়েছে। একজনেরও মৃত্যু হয়নি এই ঘটনা হত দেড় বছরে এই প্রথম ঘটল। ব্রিটেনে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যাও অনেকটাই কমে গিয়েছে। গত সপ্তাহ থেকেই দৈনিক সংক্রমণ এবং করোনায় দৈনিক মৃত্যু কমতে শুরু করেছিল ব্রিটেনে। তবে একজনও মারা গেলেন না ২৪ ঘণ্টায় সেটা রেকর্ড বলে জানিয়েছে ব্রিটেন সরকার।
টিকাকরণে জোর
ব্রিেটন সরকার বছরের প্রথম থেকেই টিকাকরণে জোর দিতে শুরু করেছিল। সেই মতো টিকাকরণ চলছে জোর কদমে। লকডাউন থেকে বেরিয়ে ধীরে ধীরে ফের সচল হয়েছে দেশেব বাণিজ্যিক কার্য কলাপ। স্কুল, অফিস আদালত খুলেছে। দোকান বাজারও খোলা। মাস্ক পরেই সচেতন ভাবেই কাজ করছেন ব্রিটেনের বাসিন্দারা। সচেতনতা এবং মাস্ক অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছে ব্রিটিশ সরকার।
টিকারণেই কোভিড নিয়ন্ত্রণে
পরিসংখ্যান বলছে ব্রিটেনে যে তৎপরতার সঙ্গে টিকাকরণ চলছে সেকারণেই করোনা সংক্রমণ অনেকটই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। দুটি ডোেজর ভ্যাকসিন অনেকেই পেয়ে গিয়েছেন ব্রিটেনে। অ্যাস্ট্রা জেনকার করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে সেখানে।