আমরা প্রতিদিন শুদ্ধ হওয়ার জন্য স্নান করি। মনে করা হয় এর মাধ্যমে আমরা শরীরের এবং মনের সমস্ত ময়লা দূর করে দিতে পারি আমরা।
সেই সঙ্গে খারাপ ভাগ্য ধুয়ে বেরিয়ে যায়। তবে অনেকেই জানেন না যে শুধু শারীরিক শুদ্ধতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয় স্নান।
বরং এর মাধ্যমে আমরা নানা অশুভ শক্তিকেও আমাদের শরীর ও মন থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারি।
তাই প্রতিদিন আমাদের স্নান করতে বলা হয়।
স্নান করার মাধ্যমে আমাদের শরীরে যে জল প্রবেশ করে তার মাধ্যমে পজিটিভ এনার্জির সংস্পর্শে আসি আমরা, এমনটা বাস্তুশাস্ত্র (vastu shastra) বলছে।
আরো পড়ুন- পুরোনো চাকরিতে পদোন্নতি হচ্ছে না…এক টোটকায় পান নতুন চাকরি
এই কারণেই স্নান করার সময় মনে কোনো রকম খারাপ চিন্তা আনা উচিত নয়।
এছাড়াও এই সময়ে এমন কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে যা আপনি প্রতিদিন যদি পালন করতে পারেন তবে আপনার জীবনে কোন সমস্যা আসবে না।
আবার আপনার আর্থিক কষ্ট তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে। জেনে নিন সেই বিশেষ বিধিগুলি সম্পর্কে।
নিজের সুদিন ডেকে আনতে কাল থেকেই এগুলি মেনে চলুন।
১. স্নান করার সময় কখনই মনে কোনো কুচিন্তা আনবে না। এমনকি এই সময়টায় অন্যের ক্ষতি করার ব্যাপারেও ভাববেন না।
২. স্নান করার পদ্ধতিতে সবার প্রথমে মাথায় জল ঢালতে হবে। ভুল করেও প্রথমে পায়ে জল দিতে নেই।
শাস্ত্র অনুসারে বলা হয় জলে নারায়ন দেবতা বাস করেন। তাই সেই জল সর্বপ্রথম মাথায় স্পর্শ করতে হয়।
এতে সারাদিন ভালোভাবে কাটে।
৩. স্নান করার পর প্রথম শরীরের কোন অঙ্গ মুছতে হয় অনেকেই জানেন না। সেই ক্ষেত্রে বলা হয় যে প্রথম শিরদাঁড়া না মুছলে সারাদিনে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে।
এই প্রথা মেনে চলতে পারলে দারিদ্র বা আর্থিক অচলাবস্থা কখনই নাকি আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না (economic crisis)।
৪. বাড়ির প্রতিটি সদস্যের স্নানের সময় ব্যবহৃত তেল, শ্যাম্পু, সাবান এবং চিরুনি আলাদা আলাদা করে রাখতে হয়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.