নয়া দিল্লি: বর্তমান সময়ে স্মার্টফোনের চার্জিং এর জগতে একটি বিশাল পরিবর্তন দেখা মিলেছে। মূলত এই পরিবর্তন এনেছে চিনা ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি। এই তালিকায় রয়েছে ওপো (Oppo), শাওমির (Xiaomi) মতো সংস্থা।

সম্প্রতি শাওমি (Xiaomi) লঞ্চ করেছে 200W HyperCharg দ্রুত চার্জিং প্রযুক্তি। সংস্থা দাবি করছে এই প্রযুক্তির ফলে তাদের 4,000 mAh যুক্ত স্মার্টফোনগুলি সম্পূর্ণ চার্জ হতে সময় নেয় মাত্র ৮ মিনিট। অন্যদিকে আবার সংস্থার 120W wireless দ্রুত চার্জিং প্রযুক্তির ফলে এই একই ব্যাটারি পরিষেবার ফোনগুলি সম্পূর্ণ চার্জ হয় মাত্র ১৫ মিনিটে।

চিনা সংস্থা শাওমি তাদের উভয় দ্রুত চার্জিং প্রযুক্তির কথা ঘোষণা করেছে নিজেদের টুইটার অ্যাকাউন্টে। এর পাশাপাশি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। যেখানে দেখানো হয়েছে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে 4,000 mAh ব্যাটারি পরিষেবার স্মার্টফোনের দ্রুত চার্জিং এর বিষয়টি। Mi 11 Pro স্মার্টফোনকে এই ভিডিও জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ।

শাওমির পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, নতুন 200W wired চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্মার্টফোনটি মাত্র ৪৪ সেকেন্ডে চার্জ হয় ১০ শতাংশ। পাশাপাশি ৮ মিনিটে চার্জ হয় ৫০ শতাংশ, যেখানে ফোনটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে সময় নেয় মাত্র ৮ মিনিট।

অন্যদিকে 120W wireless দ্রুত চার্জিং পরিষেবাতে স্মার্টফোনটি মাত্র ৭ মিনিটে চার্জ হয় ৫০ শতাংশ, যেখানে সম্পূর্ণ চার্জ হতে সময় নেয় মাত্র ১৫ মিনিট।

তবে সংস্থার কোন কোন স্মার্টফোনে এই সুবিধা মিলবে তা স্পষ্ট করা হয়নি। মনে করা হচ্ছে 120W দ্রুত চার্জিং সম্পন্ন স্মার্টফোনগুলিতে এই প্রযুক্তির সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। আর সেই হিসেবে সংস্থার Mi 10 Ultra স্মার্টফোনে রাখা হয়েছে 120W দ্রুত চার্জিং এর সুবিধা। পাশাপাশি শাওমির আসন্ন স্মার্টফোনগুলিতেও দেওয়া হতে পারে এই পরিষেবা বলে আশাকরা হচ্ছে।

সূত্রের খবর, শাওমি Mi Pad 5, Pad Pro এবং আরও বেশকিছু মডেলের ওপরে কাজ করছে। অতএব এই আসন্ন মডেলগুলিতেও থাকতে পারে দ্রুত চার্জিং পরিষেবা। তবে সংস্থার তরফে কোনও তথ্য না মেলা পর্যন্ত আপাতত সমস্ত কিছুই সম্ভাবনা বলে ধরে নিতে হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.