চন্দ্রগ্রহণের (lunar eclipse) সবথেকে বেশি প্রভাব যাদের চন্দ্র যোগ রয়েছে তাদের উপর পড়ে এটা আমরা অনেকেই জানি।

কারুর কুষ্টিতে (kundali) যদি চন্দ্র এবং রাহু যোগ একসঙ্গে থাকে তাহলে তাকে চন্দ্রগ্রহণের যোগ বলা হয়।

সূর্য গ্রহণের (solar eclipse) ক্ষেত্রে মান-সম্মান, পদোন্নতি এবং সামাজিক মর্যাদার ওপর প্রভাব পড়ে।

আবার চন্দ্রগ্রহণের যোগ (lunar eclipse) থাকলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব পড়ে।

তবে ছোটখাটো কিছু উপায়ের মাধ্যমে এই সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

চন্দ্র এবং রাহু (rahu) যোগ একসঙ্গে হলে ব্যক্তির মনে এবং মস্তিষ্কে বিভিন্ন রকম ভাবনা চিন্তা আসে।

তাদের মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করে। পরিবারের ক্ষতি অথবা দুর্ঘটনার ভয় এমন চিন্তা লেগেই থাকে।

এমন অবস্থায় ব্যক্তির শারীরিক অসুস্থতা বারবার হতে থাকে।

স্বাস্থ্য সম্পর্কিত যে কোনো ছোটখাটো বিষয় এই সময় বড় আকার ধারণ করে।

আবার সময় অনেকে বিভিন্ন রকমের দুঃস্বপ্ন দেখেন এবং ঘুমের মাঝে হঠাৎ করে জেগে ওঠেন।

যারা বিবাহিত তাদের মধ্যে তাদের সঙ্গীকে নিয়ে নানারকম চিন্তা সৃষ্টি হয়। এবার পড়ুন কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

আপনার কুষ্টিতে যদি চন্দ্র এবং রাহুল যোগ লেখা থাকে তাহলে নিয়মিতভাবে শিবের উপাসনা করতে হবে।

সকাল এবং সন্ধ্যেবেলা শিবের মন্ত্র (lord shiva) জপ করতে হবে। সোমবার ব্রত পালন করে শিবের আরাধনা করতে হবে।

সোমবার ভগবান শিবকে (lord shiva) ভোগে ক্ষির নিবেদন করুন এবং কিছুক্ষণ পরে তা প্রসাদ হিসেবে নিজে গ্রহণ করুন।

এই উপায় পালন করতে পারলে চন্দ্রগ্রহণের (lunar eclipse) যোগ অনেকটা কেটে যায়। এছাড়া পূর্ণিমার উপোস রাখা উচিত।

এছাড়াও সাদা চন্দনের একটি টুকরো নিয়ে সেটি একটি নীল সুতোর মধ্যে বেঁধে ফেলুন।

শনিবার এটি নিজের গলায় ধারণ করুন। বলা হয় এতে ও চন্দ্র গ্রহণের প্রভাব কম হবে আপনার উপরে।

এছাড়াও কোন বিশেষ জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে আপনি পান্না ধারণ করতে পারেন। এটি খুবই শুভ হবে।

তবে এমন রাহুর যোগ থাকলে ভুলেও মুক্ত ধারণ করবেন না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.