প্রচণ্ড গরমে আমরা ক্লান্ত হয়ে অনেকেই লেবুর রস ঠান্ডা জল দিয়ে গুলে নিয়ে পান করতে ভালোবাসি।

আবার কেউ কেউ ভাতের পাতে এক কুচি লেবুর টুকরো (lemon) নিয়ে বসেন।

ডালের সঙ্গে ভাতের পাতে লেবু মেখে নেওয়া অথবা রান্নার উপরে সামান্য লেবুর রস ছড়িয়ে দেওয়া- খাবারের স্বাদই যেন বাড়িয়ে দেয়।

বলা হয় পাতি লেবু ভিটামিন সি-তে (vitamn c) পরিপূর্ণ।

মহিলাদের ক্ষেত্রে ৭৫ মিলিগ্রাম এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি (vitamn c)  প্রয়োজন হয়।

তাই পুরুষ এবং মহিলা সকলের পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ শরীরকে সুস্থ রাখতে।

এর পাশাপাশি মন ও মস্তিষ্কও আবার থাকে ঠান্ডা।

তাই যারা এখনও অবধি পাতিলেবুকে (lemon) দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন তারা চটপট পাতিলেবুকে করুন নিজের স্বাস্থ্যের সঙ্গী।

বাজার থেকে লেবু কিনে এনে আমরা সাধারণত তা টাটকা রাখতে ফ্রিজে রেখে দিই।

তবে ফ্রিজে নয়, আসলে ডিপ ফ্রিজে সেই লেবু (lemon) রেখে দিলে তারপরে যখন খুশি তা খেলে অনেক বেশি উপকার নাকি আপনি পেতে পারেন তার থেকে।

সেক্ষেত্রে লেবুর কোন অংশই বাদ দিতে পারবেন না।

১. লেবু খাওয়ার সময় আমরা লেবুর খোসা ফেলে দিই।

তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো ফলদায়ক হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।

আমাদের শরীরের ভিতর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থগুলিকে বের করে শরীরকে ডিটক্সিফাই (detoxify) করতে সাহায্য করে লেবুর খোসা।

২. লেবুর মধ্যে সাইট্রিক অ্যাসিড (citric acid) থাকে।

এটি আমাদের গলব্লাডারের স্টোন বা কিডনিতে পাথর জমে থাকলে তা গলিয়ে দিতে পারে (citric acid)।

৩. লেবু কোলন, প্রোস্টেট, অগ্নাশয়, ফুসফুস ছাড়াও ১২ রকমের ক্যান্সারকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

৪. উচ্চ রক্তচাপ (blood pressure) নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে লেবু।

৫. ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক এবং বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশনের বিরুদ্ধেও আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পরে লেবু।

তবে ডিপ ফ্রিজ থেকে বের করেই ঠান্ডা লেবু খাওয়া সম্ভব নয় অনেকের ক্ষেত্রে।

তাই ৫ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর তা ব্যবহার করতে পারেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.