নয়াদিল্লি: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) পিছিয়ে গেল ICSE ও CBSE-র দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার শুনানি। ৩১ মে পর্যন্ত শুনানি পিছলো। ১ জুন এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার। প্রত্যেক রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেই সিদ্ধান্ত।

করোনা পরিস্থিতিতে পরীক্ষা বাতিল করার দাবি তুলে আইনজীবী মমতা শর্মা (Mamata Sharma) সুপ্রিম কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা করেন। শুক্রবার শুনানি শুরু হওয়ার পর বিচারপতি জানতে চান তিনি তাঁর লিখিত দাবি ICSE বোর্ড, CBSE বোর্ড ও কেন্দ্র সরকারের কাছে পাঠিয়েছেন কিনা। তখনই জানা যায় সেই প্রক্রিয়া এখনও হয়নি। এরপরই বিচারপতি তাঁকে তাঁর কপি ICSE বোর্ড, CBSE বোর্ড ও কেন্দ্র সরকারের প্রতিনিধিদের কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, CBSE তো এখনও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। সেক্ষেত্রে এখনই এই প্রসঙ্গের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।

আগেই বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছিল এ প্রসঙ্গে ১ জুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরীক্ষা নিয়ে কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে প্রতিটি রাজ্যের সরকার এবং CBSE বোর্ডের আগেই বৈঠক হয়েছে। সেখানে রাজ্যগুলির তরফে জানানো হয়েছিল, পরীক্ষা দেরিতে হলেও নেওয়ার পক্ষপাতী তারা। এক্ষেত্রে অবজেকটিভ টাইপ প্রশ্ন ও মূল বিষয়ের উপর পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাবও দেওয়া হয়। সবশেষে সিদ্ধান্ত হয় ১ জুন পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বর্তমান মহামারীর পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা ভেবে একটি ভাষা (one language) এবং তিনটি বৈকল্পিক বিষয়ে (three elective subjects) পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাবটি মন্ত্রককে জানিয়েছে বোর্ড। এর পাশাপাশি এই ৪ টি বিষয়ের নম্বর বিচার করে পঞ্চম ও ষষ্ঠ বিষয়ের ফলাফলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এই পথে পরীক্ষা নেওয়া হলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত ধরণের প্রশ্নগুলির উত্তর (multiple-choice questions) দিতে হবে, যার জন্য সময় মিলবে দেড় ঘণ্টা। তবে এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে বোর্ড কিংবা মন্ত্রকের তরফে চূড়ান্ত ভাবে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.