নয়াদিল্লি: এখন থেকে আরোগ্য সেতু(Arogya Setu) অ্যাপ্লিকেশনেই দেখা যাবে টিকাকরণের স্ট্যাটাস । টিকার দুটি ডোজ গ্রহণ করলে অ্যাপে মিলবে ব্লু টিক এবং ব্লু শিল্ড। সম্প্রতি এই নতুন বৈশিষ্ট্যটির কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র সরকার।

গতবছর সরকার চালু করেছিল আরোগ্য সেতু অ্যাপ্লিকেশনটি। মূলত অ্যাপটি প্রকাশ করা হয়েছিল কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করবার লক্ষ্যে । তবে গ্রাহকদের সুবিধার কথা ভেবে বর্তমানে এই অ্যাপে যুক্ত করা হয়েছে আরও বেশ কিছু নতুন পরিষেবা।

অ্যাপ কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৫ মে টুইটের মাধ্যমে তাদের নতুন বৈশিষ্ট্যটির কথা উল্লেখ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, এখন থেকে টিকাকরণের স্ট্যাটাসটি গ্রাহকরা দেখতে পাবে আরোগ্য সেতু অ্যাপ্লিকেশনে । এর পাশাপাশি টিকার দুটি ডোজ নেওয়া হলে মিলবে ব্লু টিক এবং ব্লু শিল্ড। আরোগ্য সেতু অ্যাপের হোম স্ক্রিনে থাকা স্ট্যাটাসের নিচে প্রদর্শিত হবে ব্লু টিকটি।

অন্যদিকে এই অ্যাপে আরও একটি নতুন বৈশিষ্ট্যে যুক্ত করা হয়েছে। নতুন বৈশিষ্ট্যের ফলে কো-উইনের পাশাপাশি আরোগ্য সেতু অ্যাপে ডাউনলোড করা যাবে টিকার শংসাপত্রটি। তবে সেক্ষেত্রে টিকার দুটি ডোজই নিতে হবে গ্রাহকদের ।

এছাড়াও বেশকিছু দিন আগে সরকার ‘মাই গভার্নমেন্ট করোনা হেল্পডেস্ক’ (My Government Corona Helpdesk) নামে একটি চ্যাটবোটও (chatbot) স্থাপন করেছিল। মহামারী পরিস্থিতিতে টিকাকরণ কেন্দ্রগুলি (vaccine slots) সন্ধানের জন্য চালু করা হয়েছিল ডেস্কটি। তবে এই ডেস্ক থেকে শুধুমাত্র সন্ধান পাওয়া যাবে টিকাকরণ কেন্দ্রের (vaccine slots)। সেক্ষেত্রে নাম নথিভুক্তির জন্য গ্রাহকদের ব্যবহার করতে হবে কেন্দ্র সরকারের চালু করা কো-উইন পোর্টালটি।

কোভিডের টিকার স্লট বুক করার জন্য গ্রাহককে রেজিস্টার করতে হবে কো-উইন পোর্টালে। এই কাজের জন্য প্রদান করতে হবে নাম, ফোন নম্বর এবং প্রয়োজনীয় নথি। প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পোর্টালে দেখা যাবে কাছাকাছি থাকা টিকাকরণ কেন্দ্রগুলি। এর পাশাপাশি মিলবে টিকার স্লট বুকিং এর সুবিধাও।

কো-উইনের পাশাপাশি পেটিএম এবং টেলিগ্রামের মতো মাধ্যমগুলিও সন্ধান দিচ্ছে টিকাকরণ কেন্দ্রের। তবে এই সমস্ত মাধ্যমে শুধুমাত্র টিকা কেন্দ্রগুলির সন্ধান পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা মাধ্যমগুলি থেকে বুক করতে পারবে না টিকার স্লট ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.