প্রিয়া আর অর্পণের প্রেম নিয়ে ওদের দুই বাড়িতেই চরম আপত্তি।

কারণ তারা স্কুল থেকে প্রেম করছে। অর্থাৎ তারা সমবয়সী (same age couple)। বয়স নিয়েই মূল সমস্যা দুই বাড়িতে।

ঝামেলা হলেই শিশুসুলভ মারপিট, একে অপরের নাম ধরে ডাকা এগুলোই পছন্দ নয় দুই বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠদের।

স্বামীকে স্ত্রী নাম ধরে ডাকবে তুই বলে সম্বোধন করবে! তারা যেনো ভাবতেই পারেন না।

অথচ দুই বাড়ির লোক জানে না সমবয়সী প্রেমের কত ভালো দিক রয়েছে (same age couple)।

অনেকের মনেই এই ধরনের প্রেম নিয়ে একটা খুঁত নাকি কাজ করে।

তাদের জন্যেই এই বিশেষ লেখা। পড়ে নিন বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে কী বলছেন।

আরো পড়ুন- সমুদ্রের মাঝে গায়েব জাহাজের যাত্রী!

১. শাসন নেই: এটা আমরা সবাই জানি যে স্বামী বা স্ত্রী বয়সে বড়ো হলেই একজন আরেকজনের উপর কর্তৃত্ব ফলাতে চেষ্টা করে।

কিন্তু এক্ষেত্রে সেই ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই কোনোরকমের কোনো অশান্তিও নেই।

একজন সঙ্গী আরেকজনের ভুল দেখিয়ে দেন সহজে। দুজনেই একসঙ্গে সব শেখেন ও জানেন।

২. সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা নেই: সমবয়সী দুই সঙ্গী হলে একে অপরের সমস্যা বোঝেন। ঠিক ভুলের হিসেব নিয়ে ঝগড়া হয় না তাদের সংসারে।

এমনকি কেউ কারুর উপর জোর করে চাপাতে পারে না কিছু। কারণ দুজন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে এটা তারাও জানে নিজেরাই।

ফলে দোষ চাপানোর ব্যাপার থাকে না।

৩. বাড়ির কাজ একসঙ্গে (sharing household): বাড়ির কাজ নিয়ে মারামারি ভাগাভাগির সমস্যা থাকে না। দুজন সহজেই ভাগ করে নিতে পারে কাজের তালিকা ও দায়িত্ব (sharing household)।

কারণ অফিস বাদে যে সময় থাকে তখন একজন আরেকজনেরটা করে দেন ভালো মনেই।

৪. ভালোবাসা দীর্ঘস্থায়ী (long live love): দুজনের মধ্যে বয়সের ফারাক যখন থাকে না তখন ভালবাসা ও অভিমান দুটোই সমান ভাবে বিরাজ করে তাদের মনে।

একে অপরের ভুল এবং ঠিক ভালো মতন বুঝে পাশে থাকতে পারেন।

তাই আপনিও যদি সমবয়সীর প্রেমে (same age couple) পড়েন তো লজ্জা পাবেন না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.