ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গে তাণ্ডব চালিয়ে ঝাড়খণ্ডের দিকে এগোচ্ছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস।
সকাল ১০.১০: ওডিশায় প্রবল ক্ষয়ক্ষতি। ১০০-রও বেশি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত। একাধিক এলাকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। বিদ্যুৎ নেই রাজ্যের বহু এলাকায়।
সকাল ৯.৪৫: দিঘা, ফ্রেজারগঞ্জ ও ডায়মন্ড হারবারে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে নৌসেনা। বিশাখাপত্তনমে ৭টি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে।
সকাল ৯.৩০: ইয়াসের প্রভাবে দিনভর পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদের কিছু অংশে হতে পারে বৃষ্টি।
সকাল ৯.০০: ঝাড়খণ্ডে প্রায় ১২ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি যাতে কম হয়, তার জন্য ইতিমধ্যেই শুরু করে দেওয়া হয়েছে কাজ। রাজ্য জারি রয়েছে সম্পূর্ণ লকডাউন। মানুষকে বাইরে বের হতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ৮ জন আহত হয়েছেন।
সকাল ৭.৩০: গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ইয়াস। বুধবার মধ্যরাতেই তা প্রবেশ করে দক্ষিণ ঝাড়খণ্ডে। ক্রমশ উত্তর পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাবে ইয়াস। আগামী ১২ ঘণ্টায় তা সাধারণ নিম্নচাপে পরিণত হবে।
THE CYCLONIC STORM ‘YAAS’ WEAKENED INTO A DEEP DEPRESSION AND LAY CENTRED AT 2330 HRS IST OF THE 26TH MAY OVER SOUTH JHARKHAND AND ADJOINING NORTH INTERIOR ODISHA. LIKELY TO MOVE NORTHWESTWARDS AND WEAKEN GRADUALLY INTO A DEPRESSION DURING NEXT 12HRS. pic.twitter.com/bVyybkJYaZ
— India Meteorological Department (@Indiametdept) May 26, 2021
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.