এখন মহামারীর কারণে বেশিরভাগ ছোট-বড় সংস্থাগুলি ওয়ার্ক ফ্রম হোম (work from home) এই নীতিতে কাজ করছে।
এর ফলে বাড়ির কাজ এবং অফিসের কাজ সামলানোর পরে ব্যক্তিগত সময় (personal time) খুবই অল্প থাকছে।
সেই সময় বিশ্রাম নেওয়ার ছাড়া অন্য কোন কাজের জন্যে ইচ্ছা আসে না।
তাই দিনের শেষে পরিবার অথবা সঙ্গীকে সময় দেওয়াটাও (love life) এই সময় ঠিকমতো হয়ে উঠছে না অনেকেরই।
এর ফলাফল দিনের শেষে একরাশ ক্ষোভ এবং অভিমান (love life)। ভাবছেন কীভাবে ম্যানেজ করবেন সঙ্গীকে?
চটপট পড়ুন আমাদের এই সহজ টিপস।
১. কাজের রুটিন: প্রতিদিন শোয়ার আগে পরের দিনের কাজের একটা তালিকা তৈরী করে নিন।
এতে শুধু অফিসের কাজ নয়, সঙ্গীর সঙ্গে বাড়ির অন্যান্য কাজের তাকে হাতে হাত মিলিয়ে সাহায্য করার তালিকা যেন থাকে।
এই সময়ের বাইরে অফিসের কোনো কাজ করবেন না।
আবার অফিসের কাজের সময় (work from home) বাইরের কোনো কাজ অর্থাৎ বাড়ির কোন কাজ বা সঙ্গীর সঙ্গে বিশেষ দরকার ছাড়া বিশেষ সময় কাটানো এগুলি না করলেই আপনার কাজ সচ্ছন্দে আপনি শেষ করতে পারবেন।
২. বোঝাপড়া: অনেক কঠিন সময় আসবে তবে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না।
সঙ্গীকে ঠান্ডা মাথায় বোঝান আপনার কাজটা সময়ে শেষ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ আপনার কাছে এবং আপনার অফিসের জন্য।
অন্যদিকে আপনার অফিসের কলিগ ও পদস্থদেরও বোঝা উচিত আপনার একটা ব্যক্তিগত জীবন (love life) রয়েছে।
শরীর যাতে সুস্থ থাকে এবং প্রতিটি কাজের সময় আর সম্পাদন করতে পারেন সেদিকে আপনার সঙ্গীকেও বলুন বিশেষ নজর রাখতে।
৩. হাতের কাজ গুছিয়ে নিন: কাজের সময় কাজের সমস্ত জরুরী জিনিসপত্র নিজের সামনে গুছিয়ে রাখুন।
অন্য কারোর উপর সেই দায়িত্ব দেবেন না। এতে তিনি মনোক্ষুন্ন হতে পারেন।
৪. মাথা ঠাণ্ডা (mental coolness): এমন সময় মাথা গরম করলে সমাধান হবে না সমস্যার। আপনি আপনার সঙ্গীকে সময় দিচ্ছেন না তিনি এই অভিযোগ করলে আপনি ধৈর্য হারাবেন না।
তাকে আপনার কাজের গুরুত্ব বোঝান এবং তার গুরুত্ব আপনার কাছে কতটা সেটাও (love life) কাজের শেষে বোঝাতে হবে আপনাকে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.