মুম্বইঃ যেকোনসুখী দাম্পত্য জীবনের সঠিক রসদটা আসলে কি সেই নিয়ে কৌতূহল তো সবারই থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একসঙ্গে দুজনের সুন্দর মুহুর্তের ছবি, ভালোবাসায় ভরা ক্যাপশন। এইসব দেখে তো কৌতূহল আরও দ্বিগুণ হয়। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra Jonas) এবং নিক জোনাসের (Nick Jonas) ক্ষেত্রে কৌতূহলটা ঠিক সেরকমই। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন, তাদের সুখী সাংসারিক জীবনের আসল রহস্যটা।
বলিউডের ‘দেশি গার্ল’ (Desi Girl) থেকে এখন সে বিশ্ব তারকা। এছাড়াও তার নতুন পরিচয় হলিউডের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী নিক জোনাসের স্ত্রী। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে যোধপুরের (Jodhpur) উমেদ ভবন প্যালেসে (Umaid Bhawan Palace) ধুম ধাম করে চার হাত এক করেছেন প্রিয়াঙ্কা এবং নিক। হিন্দু ও খ্রিস্টান দুই ধর্ম মতেই তারা বিবাহ সম্পন্ন করেছিলেন। বিয়ের পরে অভিনেত্রী এখন স্বামীর সঙ্গে রয়েছেন লন্ডনে (London)। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন থেকে প্রিয়াঙ্কার কাছে তাদের সুখী দাম্পত্য জীবনের রহস্য জানতে চাওয়া হয়। উত্তরে অভিনেত্রী জানান, ‘আমার মতে ভালো থাকার আসল রসদ হল কথোপকথন। দুজনের একসঙ্গে বসে বলা বলা প্রয়োজন। একসঙ্গে সময় কাটানোর প্রয়োজন। তাহলেই সব সমস্যার নিমেষে সমাধান হয়ে যায়’।
যোধপুরের উমেদ ভবন প্যালেসে প্রিয়াঙ্কা এবং নিকের বিবাহ অনুষ্ঠান ছিল অবিস্মরণীয়। তাই এই জুটির বিবাহ অনুষ্ঠানকে অনায়াসে ‘World’s most epic wedding’ বলা যায়। এই সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা নিজের ‘World most epic wedding’ অর্থাৎ বিশ্বের অন্যতম স্মরণীয় বিবাহ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এই বিয়ের অনুষ্ঠানের রহস্য হল এটা মাত্র দুই মাসের মধ্যে আয়োজন করা হয়েছিল। কারণ আমাদের হাতে বেশি সময় ছিল না। যেটুকু সময় পাওয়া গিয়েছে তাতেই এই অনুষ্ঠান একেবারে নিখুঁত ‘এপিক’’।
সম্প্রতি লস অ্যাঙ্গেলস (Los Angeles) ‘বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ড’এ (Billboard Music Award) প্রোজেক্টরের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে। এই মঞ্চে ‘জোনাস ব্রাদার্স’কে (Jonas Brothers) পারফর্ম করতেও দেখা গিয়েছে। তার আগে ‘বাফতা’র (BAFTA) মঞ্চেও প্রিয়াঙ্কাকে প্রোজেক্টরের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। অল্প সময়ের মধ্যেই প্রিয়াঙ্কা হলিউডে নিজের পায়ের তলার মাটিটা শক্ত করে নিয়েছে। তা নিয়ে সমালোচনাও করেছে অনেকে। কিন্তু অভিনেত্রী সেসবে কান না দেওয়াই শ্রেয় বলে মনে করেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.