মুম্বই: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) মতো বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ফুটবল প্রেম কারও অজানা নয়। টিম ইন্ডিয়া (Team India) ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের (RCB) অনুশীলনে সময়ে প্রায়ই ফুটবল খেলতে দেখা গিয়েছে ক্যাপ্টেন কোহলিকে (Captain Kohli)। ট্রেনিং সেশনে ফুটবলের স্কিলও ভালোই রপ্ত করেছেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান৷
ক্রিকেটে তাঁর বিশ্বজোড়া নামডাক হলেও ফুটবল দারুণ খেলেন বিরাট (Virat)। জোরালো ফ্রি-কিক মেরে তেকাঠি কাঁপালেন কোহলি। মুম্বইয়ে (Mumbai) টিম হোটেলে কোয়ারেন্টাইনে থাকার ফাঁকে পুরনো একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন বিরাট৷ টুইটারে এই ভিডিও পোস্ট করে তার ক্যাপশনে বিরাট লিখেছেন, “Accidental crossbar challenge.”
Accidental crossbar challenge 😂 pic.twitter.com/koeSSKGQeb
— Virat Kohli (@imVkohli) May 25, 2021
নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) বিরুদ্ধে বিশ্ব টেস্ট ফাইনাল ও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলার জন্য আগামী ২ জুন বিলেতে উড়ে যাবে ভারতীয় দল। বিসিসিআই-এর নিয়ম অনুসারে এই মুহূর্তে মুম্বইতে টিম হোটেলে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। ঠিক এমন সময় ফ্রি-কিক মারার একটি পুরনো ভিডিও টুইটারে পোস্ট করেন ভারতীয় ক্রিকেটের ‘ফার্স্ট ম্যান’৷ যেখানে দেখা যাচ্ছে, ডান পায়ে বেশ জোরাল শট বাঁক খাওয়ানো শট তেকাঠির একেবারে ডান পোস্টের কোণে গিয়ে লাগছে।
একটুর জন্য গোল মিস হল। বলটা ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। আফসোসে মুখে ঠেকে ফেলতে দেখা যায় সেই ফুটবলারকে। এই ভিডিওটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই তা ভাইরাল হয়েছে। বিরাটের অসাধারণ শটটি দেখে নেটিজেনরা মুগ্ধ। আর ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক, যিনি কিনা আবার কোহলির ভালো বন্ধু৷ সেই সুনীল ছেত্রীও বিরাটের ফ্রি-কিক স্কিলে হতবাক। বিরাটের টুইটে মজা করে ছেত্রী লিখেছেন, “Saare coaching sessions ka ek hi invoice bheju, ya aasan kishton mein chukaoge, champ?”
মুম্বইয়ে কোয়ারেন্টাইন শেষ ইংল্যান্ড উড়ে যাবে কোহলি অ্যান্ড কোং৷ তারপর জুনের শুরুতে লন্ডনের বিমান ধরবেন বিরাটরা৷ ১৮-২২ জুন সাউদাম্পটনের (Southampton) অ্যাজেস বোলে (Ageas Bowl) প্রথম ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত (India) ও নিউজিল্যান্ড (New Zealand)৷ তারপর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ টেস্টের সিরিজে খেলবে টিম কোহলি৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.