কয়েকদিন ধরেই ক্রমাগত বৃষ্টি হচ্ছে রাজ্য জুড়ে। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের (yaas) কবলে রাজ্যে প্রবল বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে।

এর পাশাপাশি আবার প্রকৃতির নিয়মে শীঘ্রই বর্ষা (rain) আসতে চলেছে রাজ্যে।

এমন দিনে নিজের যত্ন তো আমরা নিতে জানি কিন্তু বাড়ির খুদে সদস্যগুলির যত্নও নিতে হবে বিশেষভাবে।

শিশুদের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একটু কম থাকায় সহজেই ঠান্ডা লেগে যাওয়ার প্রবণতা থাকে।

তার ফলে প্রায়ই তারা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। বৃষ্টি ভেজা দিনে এর পরিমাণ আরো বেড়ে যায়।

এর ফলে জ্বর, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন ধরনের রোগে তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

তাই এ সময় বাড়ির শিশুদের জন্যে অভিভাবকদের নিতে হবে বাড়তি যত্ন।

এই সময়ে বাচ্চাদের জল বাহিত রোগ বেশি হওয়ার একটা আশঙ্কা থাকে। এর মূল কারণ হলো অপরিষ্কার জল পান করা।

পান করার জল থেকে শুরু করে স্নানের কাজে ব্যবহৃত হওয়া জল সব কিছু যেন শুদ্ধ হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।

তাই মেনে চলুন এই কয়েকটি টিপস।

১. শিশুদের বারবার শুকনো জামাকাপড় পরিয়ে দেবেন। বর্ষাকালেও (rain) ঘরের ভেতরে আর্দ্রতা বেশি থাকে।

সে কারণে তারা সহজেই ভেঙে যেতে পারে। এর ফলে শরীরে জল বসে গিয়ে আরো সমস্যা হতে পারে।

২. প্রতিদিন শিশুদের নিয়ম করে স্নান (bath) করাতে হবে। কারণ এই সময়ে তাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকাটা আরো বেশি জরুরি।

৩. শিশুদের যত্নের পাশাপাশি বাড়ির যত্ন নিতে হবে। যে জায়গায় জল জমে সেই জায়গাগুলি শুষ্ক রাখতে হবে।

এছাড়াও যে অংশে বৃষ্টির জল আসতে পারে সেই অংশগুলি বন্ধ রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

৪. এত কিছুর মাঝেও মহামারীকে ভুললে চলবে না।

তাই ঠান্ডা লেগে যদি বাড়িতে কারোর সর্দি কাশি হয় সে ক্ষেত্রে নিজেদেরকেও মাস্ক (mask) পরতে হবে এবং শিশুদেরকেও সর্বদাই মাস্ক (mask) পরিয়ে রাখতে হবে।

৫. বাইরের তরল খাবার বাড়ির শিশুদেরকে পান করতে দেওয়া যাবে না।

এতে নাকি আবার টাইফয়েডের (typhoid) ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.