কংগ্রেসের দাবি
এদিন সকালে, কংগ্রেস দাবি করে যে সম্বিত পাত্রই শুধু নন, মোদী সরকারের ১১ জন মন্ত্রীর পোস্টকেও ম্যানিপুলেটেডে মিডিয়া বলে আখ্যা দিক টুইটার। প্রসঙ্গত, একটি টুলকিটকে কংগ্রেসের তরফে জারি করা মোদী সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণকারী টুলকিট বলে আখ্যা দিয়ে , সেই টুলকিট টুইটারে পোস্ট করে বিজেপি। যে টুলকিটকে ভুয়ো বলে দাবি করে কংগ্রেস।
কাঠগড়ায় স্মৃতি থেকে পীযূষ
টুলকিট কাণ্ডে কংগ্রেস ইতিমধ্যেই বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা থেকে শুরু করে স্মৃতি ইরানিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ভুয়ো টুলকিট পোস্টের দায়ে এফআইআর দায়ের হয়। এরপর কংগ্রেস চাইছে পীযূষ গোয়েল, স্মৃতি ইরানি, রবি শঙ্কর প্রসাদ, গিরিরাজ সিং, প্রহ্লাদ যোশি, ধর্মেন্দ্র প্রধান, রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক, থোয়ারচাঁদ গহলোক, হর্ষ বর্ধন, মুখতার আব্বাস নকভি এবং গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের পোস্ট নিয়ে ম্যানিপুলেটেড মিডিয়া ট্যাগ প্রকাশ্যে আনুক টুইটার।
দিল্লি পুলিশের তল্লাশি
সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা টুইটারের গুরুগ্রাম অফিসে গতরাতে তল্লাশিতে পৌঁছয় দিল্লি পুলিশের একটা হাই প্রোফাইল টিম। সেখানের লাডো সারাইতে রীতিমতো চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে এই তল্লাশি নিয়ে। জানা গিয়েছে দিল্লি পুলিশের স্পেশ্যাল সেল এই অপারেশন চালিয়েছে।
সম্বিতের পোস্ট ও বিতর্ক
এর আগে কয়েকজন ভারতীয় রাজনীতিবিদের কোভিড সংক্রান্ত টুইটকে ম্যানিপুলেটেড মিডিয়া বলে সামনে আনে টুইটার। এদিকে, কয়েকদিন আগেই বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্রের একটি পোস্টকে ম্যানিপুলেটেড মিডিয়া আখ্যায় ভূষিত করে টুইটার । তারপরই টুইটারের কাছে নোটিস পৌঁছয় সরকারের তরফে। এদিকে দেখা যায়, সম্বিত পাত্রের যে পোস্ট নিয়ে এত বিতর্ক , সেই পোস্টটি টুইটার থেকে সরে গিয়েছে। প্রশ্ন ওঠে ওই পোস্ট টুইটার সরিয়েছে, নাকি সম্বিত নিজেই সরিয়েছেন। এই বিভ্রান্তির মধ্যেই চলে এদিনের তল্লাশি অভিযান।