নয়াদিল্লি: চাইনিজ অ্যাপ ব্যান করেছে ভারত (India)। তাই টিকটক (Tiktok), পাবজি (PUBG)র মতো অ্যাপ গুলি যখন ভারত ব্যান করলো তখন ভারতবাসি বেজায় চটেছিল। কিন্তু ভারতের বাইরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ওই চাইনিজ অ্যাপ গুলি। তাও পাকিস্তানের (Pakistan) উপর বেজায় চটেছেন প্রাক্তন পর্নস্টার মিয়া খলিফা (Mia Khalifa)। পাকিস্তানে টিকটক ব্যান না হলেও, তার টিকটক একাউন্ট ব্যান করেছে পাকিস্তানে। পাকিস্তানের এইরূপ আচরণে ক্ষিপ্ত মিয়া সোস্যাল মিডিয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের টেলিকমিউনিকেশন অথরিটি (Pakistan Telecommunication Authority) সে দেশে মিয়ার টিকটক ডিলিট করে দিয়েছেন। কিন্তু কেন এই কাজ তারা করেছে সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে মিয়ার সঙ্গে তার অনুগামীরাও চটেছেন তার একাউন্ট নিষিদ্ধ করার জন্যে। তবে নিজের ভক্তদের তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, তার সকল পুরনো টিকটক ভিডিও গুলি টুইটারের মাধ্যমে আবার পুনরায় পোস্ট করবেন। নিজের টিকটক একাউন্ট নিষিদ্ধ করার খবর পেয়ে ক্ষিপ্ত মিয়া টুইট করে লিখেছেন, ‘পাকিস্তানে আমার টিকটক একাউন্ট ডিলিট করে দেওয়ায় তীব্র ধিক্কার জানাচ্ছি আমি। তবে আমি সব টিকটক ভিডিও গুলি টুইটারের মাধ্যমে আমার ভক্তদের কাছে পৌঁছে দেব যারা ফ্যাদিবাদের বিরোধিতা করেন’। প্রসঙ্গত এর আগেও পাকিস্তান দুবার মিয়ার টিকটক একাউন্ট ডিলিট করে দিয়েছিল। অশ্লীলতার অভিযোগে ডিলিট করা হয়েছে, এমনটাই জানানো হয়েছিলো। গত এপ্রিলেই তার একাউন্টের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তোলা হয়েছিল। কিন্তু তারপরে আবারও তার একাউন্ট নিষিদ্ধ করে দেওয়ার ঘটনায় প্রাক্তন পর্নস্টার ভীষণই চোটে আছেন।
২০১১ সালে মিয়া তার স্কুলের প্রেমিককে বিয়ে করেছিলেন। তাদের বিবাহ বিচ্ছদ হয় ২০১৪ সালে। তারপরেই তিনি পর্ণ ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হয়েছিলেন। মাত্র তিন মাস ওই ইন্ডাস্ট্রিতে ছিলেন মিয়া। ওই সামান্য দিনেই তিনি বিশ্ব জুড়ে এক নম্বর পর্নস্টার হয়ে উঠেছিলেন। আজও বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্নোস্টারদের তালিকায় মিয়ার নাম রয়েছে। ২০১৯ সালে মিয়া রবার্ট স্যান্ডবার্গ (Robert Sandberg) এর সঙ্গে এনগেজমেন্ট সেরে ফেলেছেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.