কলকাতা : আগামী বুধবার পর্যন্ত বৃহত্তর বেঞ্চে নারদ মামলার শুনানি স্থগিতের আর্জি জানাল সিবিআই। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারের জেলেরালের কাছে এই আর্জি। আগামীকাল সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির কাছে এই মামলার শুনানির আবেদন। সিবিআই বৃহত্তর বেঞ্চ গঠনের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ সিবিআই-র। নারদ মামলায় (Narod Case) সুপ্রিম কোর্টে (Suprime Court) সিবিআই (CBI) । তবে আজই কলকাতায় নারদ মামলার হেভিওয়েট শুনানি হওয়ার কথা। সিবিআই সুপ্রিম কোর্টে নারদ মামলার স্পেশাল লিভ পিটিশন (SLP) করেছে হাইকোর্টে ৪ জনের গৃহবন্দি থাকার বিষয়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে। তবে আজ সকাল ১১টায় কলকাতা হাই কোর্টে নারদ মামলার বৃহত্তর বেঞ্চে (Larger Bench) শুনানি শুরু হয়েছে । সিবিআই আজই সুপ্রিম কোর্টে নারদ মামলার শুনানি যাতে হয় সেই আবেদন জানায়। এই মামলা যদি সুপ্রিম কোর্টে আজ শুনানির জন্য যায় তাহলে হাইকোর্টে আজ বৃহত্তর বেঞ্চের শুনানি হওয়া নিয়ে সমস্যা দেখা দেবে। তবে আজ সকাল ১১টার সময় বৃহত্তর বেঞ্চে নারদ মামলার শুনানি শুরু হয়। সিবিআই হাইকোর্টের মামনীয় বিচারপতিদের কাছে নারদ মামলার মুলতুবি চেয়ে আবেদন জানিয়েছে। অভিযুক্তদের কাছেও এই মর্মে চিঠি দিয়েছে। এদিকে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিবিআই-র আবেদনের বিরোধিতা করব। তবে সিবিআই কলকাতা হাইকোর্টে নারদ মামলার স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে।
এদিকে অভিযুক্তদের তরফের আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি আদালতে সওয়াল করার সময় বলছেন, “সিবিআই-র এই ভূমিকা আগে দেখা যায়নি।” অন্যদিকে সিবিআই-র আইনজীবী জেনারেল তুষার মেহতা সওয়াল করার সময় বলেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী সিবিআই দফতরে গিয়ে বসে আছেন, এমন ঘটনায় আগে দেখা যায়নি। এটা অন্য মামলায়তেও প্রভাব ফেলবে।”
তবে বিচারপতি ইন্দ্রাপ্রসন্ন মুখ্যোপাধ্যায় সিবিআই-র দিকে প্রশ্ন করে বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট এখনও পর্যন্ত সিবিআই-র আবেদন গ্রহণ করেনি। তাই হাই কোর্টে এই মামলার শুনানি হলে আপনাদের অধিকার কী করে খর্ব হবে?” তুষার মেহতা বলেন, “অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। তাই সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছি। এখন হাই কোর্ট যা বলবে সেটাই মেনে নেবো। তবে যারা অসুস্থ তাঁরা হাসপাতালে ঘুরে বেড়াচ্ছেন কী করে?
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.